চলতি অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) ধীরগতি বাস্তবায়ন ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টাও ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া কমাতে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ঋণের সুদ পরিশোধে খরচ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি রাজস্ব আদায় কম হওয়ায় বাজেটের আকার ছোট করতে বাধ্য হচ্ছে সরকার।
টেলিযোগাযোগ আইন অনুসারে, লাইসেন্স দেওয়াসহ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিটিআরসিকে মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমোদন নিতে হয়।
আবেদন ও প্রক্রিয়াকরণ ফি পাঁচ লাখ টাকা, লাইসেন্স ফি ১০ হাজার ডলার এবং বার্ষিক ফি ৩০ হাজার ডলার।
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড মিলিয়ে দেশে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩ কোটিতে দাঁড়িয়েছে।
আগের সরকার মূল বাজেটে ছয় দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল।
গত বছর দেশে উৎপাদিত মোট হ্যান্ডসেটের ৬৯ শতাংশই ছিল ফিচার ফোন।
গত বছর দেশে দুই কোটি ৭৩ লাখ হেন্ডসেট উত্পাদন হয়। আগের বছর তা ছিল দুই কোটি ৩৩ লাখ।
মোবাইল অপারেটরদের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আট হাজার কোটি টাকার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতা তৈরি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে, ২০১৭ সালের এপ্রিলে দেশের বিভিন্ন জেলায় ১২টি হাইটেক পার্ক নির্মাণে এই প্রকল্প নিয়েছিল সরকার।
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকুর ছেলে এস এম আসিফ প্রকাশ্যে তার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন, এমনকি স্থানীয় নির্বাচনে অন্যদের প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন।
কল সেন্টারের মাধ্যমে জমা পড়া ২ হাজার ৮৫টি অভিযোগের মধ্যে মাত্র ৫২৪টি বা ২৫ দশমিক ২ শতাংশ সমাধান হয়েছে
এতে দেশের বেসরকারি ১৩ হাইটেক পার্কের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে। সেখানকার স্টার্টআপগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
চলতি অর্থবছরের তুলনায় ২০২৬-২৭ অর্থবছরে ঋণের আসল পরিশোধের পরিমাণও ২৮ শতাংশ বেড়ে ৩১৭ কোটি ডলারে দাঁড়াবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় দুই দশমিক ৩৩ শতাংশ কমে হয়েছে ৪০ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার ৭০ হাজার ডলার। আগের...
বেশ কয়েক বছর আগেই চালু হওয়া সত্ত্বেও ফাইভ-জি নিয়ে এসব প্রশ্নের দৃঢ় সদুত্তর মেলেনি। তবে, যদি পরিসংখ্যানের দিকে তাকান তাহলে চমকে যাবেন।
এই উদ্যোগটি এমন সময়ে নেওয়া হচ্ছে যখন সরকার খরচ জোগাতে ও ঋণের ওপর নির্ভরতা কমাতে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর চাপে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী অর্থবছরে দেশীয় ঋণের সুদ পরিশোধে বরাদ্দ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মূল বরাদ্দের তুলনায় ৩৩ শতাংশ বেড়ে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা হতে পারে।