বিটিআরসির নথি অনুযায়ী, এ ট্রানজিটের কারণে আঞ্চলিক হাব হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান দুর্বল হবে এবং ভারত এখানে শক্তিশালী হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।
নির্দেশিকা অনুসারে, লাইসেন্সের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর।
গ্রাহকদের প্রতিদিন তিনটির বেশি প্রচারমূলক এসএমএস পাঠানোর জন্য প্রতিটি অপারেটরকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
এখন পর্যন্ত স্যাটেলাইট পরিচালনার জন্য গঠিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল) রাষ্ট্রীয় কোষাগারে এক পয়সাও জমা দিতে পারেনি।
বিটিআরসি ‘অযৌক্তিক ধারণা’ থেকে লাইসেন্স বাতিল করায় দেশের প্রথম মোবাইল অপারেটর কোম্পানি সিটিসেলের কার্যক্রম গত ৮ বছর ধরে বন্ধ।
২০০৯ সালে আত্মপ্রকাশের পরে টেলিকম ও ইন্টারনেট অবকাঠামো খাতের সবচেয়ে বড় কোম্পানিতে পরিণত হওয়া সামিট কমিউনিকেশনের জন্য নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা করা হয়নি।
স্মার্টফোনের চাহিদা কমায় হ্যান্ডসেট উৎপাদনকারীরা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে
‘পেশাগত কাজের জন্য যে গতির ইন্টারনেট প্রয়োজন তার ধারেকাছেও নেই। আমাদের উন্নয়ন ও দৈনন্দিন কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।’
‘রেগুলেটরি অ্যান্ড লাইসেন্সিং গাইডলাইন্স ফর সেলুলার মোবাইল সার্ভিসেস ইন বাংলাদেশ’ নামের এই সমন্বিত নীতিমালা ৫জির পাশাপাশি ২জি, ৩জি ও ৪জি প্রযুক্তির জন্যেও প্রযোজ্য হবে।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইথ সরবরাহে বাংলাদেশকে ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহারের আবেদন করেছে সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেড।
গত বছরের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে টেলিটকের মোট লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৩৭ কোটি টাকা, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিট লোকসানের ধারাবাহিক প্রবণতার প্রতিফলন।
করোনা মহামারির কারণে মোবাইল ডিভাইস কম্পোনেন্টের বাজারে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হওয়া সত্ত্বেও ২০২১ সালে দুই কোটি ৯৫ লাখ হ্যান্ডসেট তৈরি করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সর্বনিম্ন রিচার্জের পরিমাণ নির্ধারণের পরিকল্পনা করছে।
রবি ও বাংলালিংক সূত্রে জানা গেছে, তারাও সর্বনিম্ন রিচার্জের পরিমাণ বাড়ানোর কথা ভাবছেন।
জরিপে আরেও বলা হয়েছে—ঢাকা, ময়মনসিংহ, জামালপুর, সিলেট, মৌলভীবাজার, রংপুর, গাইবান্ধা, খুলনা ও যশোরের ৯৯টি স্থানে রেডিয়েশন আন্তর্জাতিক মানের চেয়ে ২০ থেকে ৩০ গুণ কম।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুসারে, গত অক্টোবর পর্যন্ত মোবাইল গ্রাহক ছিল ১৮ কোটি ৯৬ লাখ। তাদের মধ্যে ১০ কোটি পাঁচ লাখ গ্রাহক ফোরজি ব্যবহার করছেন।
স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক ৬০টিরও বেশি দেশে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দিয়ে আসছে।
তড়িঘড়ি করে আইন লঙ্ঘনের মাধ্যমে এই প্রকল্পের কাজে হুয়াওয়েকে নিয়োগের প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।