গত নভেম্বরে ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। অক্টোবরে ছিল ১০ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ।
এই টাকা খেলাপি ঋণ, পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠিত ঋণ এবং বকেয়া অবলোপিত ঋণের সমষ্টি এবং গত জুন পর্যন্ত মোট ব্যাংক ঋণের ৩১ দশমিক সাত শতাংশ।
সংকটের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে আছে উচ্চ মাত্রার খেলাপি ঋণ, আমানত প্রবৃদ্ধি ও ঋণ পুনরুদ্ধারে ধীরগতি এবং বিশেষ করে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর ব্যাপক আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে ব্যাংকিং খাতে সাধারণ...
সুশাসন, ভালো গ্রাহক বেছে নেওয়া ও যথাযথ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার কারণে এসব প্রতিষ্ঠান খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছে বলে মত দিয়েছেন ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীরা।
‘দুর্ভাগ্যবশত, বড় অংকের এসব খেলাপি ঋণ কমানোর কোনো শর্টকাট নেই। বেশিরভাগ বড় খেলাপিরা পালিয়ে বেড়াচ্ছে।’
সালেহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে দেশের প্রতিনিধি দল আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক বৈঠকে অংশ নিতে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে
কিছু ব্যাংকের ভগ্ন দশা ব্যাংক খাতে মানুষের আস্থা কমিয়েছে
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোনো কোনো ব্যাংক আমানতের ওপর ১৩ শতাংশের বেশি সুদ দিচ্ছে
দেশের ক্রমেই কমতে থাকা রিজার্ভকে শক্তিশালী করতে এটি আশার আলো দেখাচ্ছে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১৫ লাখ কোটি টাকা মোট ঋণের প্রায় ৩২ শতাংশই দুর্দশাগ্রস্ত ঋণ। এ পরিসংখ্যান এক বছর আগের চেয়ে প্রায় এক লাখ কোটি টাকা বা ২৬ শতাংশ বেশি।
উচ্চ আমদানি বিল, প্রত্যাশার চেয়ে কম রেমিট্যান্স ও রিজার্ভ কমে যাওয়ায় ডলার সংকটের কারণে আন্তঃব্যাংক মুদ্রার বাজার অনেক দিন থেকেই বিশাল চাপে ছিল।
সালমান এফ রহমান দায়িত্ব নেওয়ার পর ব্যাংকটি থেকে ঋণ ও বন্ডের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
সোমবার প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুন মাসে ইসলামি ব্যাংকগুলোতে মোট আমানতের পরিমাণ মে মাসের তুলনায় ১১ হাজার ৬২৫ কোটি টাকা বা দুই দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়ে চার লাখ ৪০ হাজার ৪২৭...
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নথি অনুযায়ী, অগ্রণী ব্যাংক ওরিয়ন ফার্মার মোট ১ হাজার ৩৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকার ঋণের মধ্যে ১৩২ কোটি ১৮ লাখ টাকা ঋণ পুনঃতফসিল করা হয়। একইসঙ্গে এই ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ছয় বছর বাড়ানো...
এই ঋণের পরিমাণ গত মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকিংখাতের মোট বকেয়া ঋণের পাঁচ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
জনতার সাধারণ বীমা ভবন চট্টগ্রাম কর্পোরেট শাখা থেকে এস আলম গ্রুপকে আট হাজার ২১৬ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
‘আমাকে মাত্র ১০ হাজার টাকা তোলার সুযোগ দেওয়া হয়। পারিবারিক প্রয়োজনে ৪০ হাজার টাকার দরকার বলে বারবার ব্যাংক কর্মকর্তাদের অনুরোধ করি। তারা তা মানেননি। বাকি টাকা কীভাবে জোগাড় করব বুঝতে পারছি না।’