দুঃখজনক হলেও সত্যি যে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্কগুলো প্রত্যাশার পারদ ছুঁতে পারে না এবং একটা সময় মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে দেখা দেয় ফাটল, পরিণতি দাঁড়ায় বিচ্ছেদে।
জেন জির চলন-বলন অনেক কিছু তাও আমাদের বোধগম্য হলেও ভাষার ব্যাপারটা হজম করতে এর আগের প্রজন্ম অর্থাৎ মিলেনিয়াল ও বুমারদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়।
কোনো আবেগীয় সম্পর্ক না থাকার পরও রোমান্টিকভাবে একে অন্যের সঙ্গে সময় কাটানো এবং খুব কম সময়ের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেলে শহুরে অভিধানে একে 'ফ্লিং'য়ের তকমা দেওয়া হয়।
বিয়ে বা রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে ‘সেভেন ইয়ার্স ইচ’ বলে একটি কথা আছে। এই ধারণা অনুযায়ী, ৭ বছর কেটে গেলে সম্পর্কে ভাঙনের একটি বড় আশঙ্কা দেখা যায়।
শুধু ভুল স্বীকার করার সাহস হয় না বলেও অনেক সময় আমরা বারবার একই ভুলের মাকড়সা জালে নিজেদেরকে জড়িয়ে ফেলি।
নিজের ও সঙ্গীর ক্ষেত্রে এই সাত লক্ষণ আছে কি না, তা যাচাই করে নিলে সম্পর্কের পরবর্তী ধাপে যাওয়া কিছুটা হলেও সহজ হবে।
‘শেয়ারিং’ ও ‘ওভারশেয়ারিং’য়ের মধ্যকার সূক্ষ্ম সীমারেখা নির্ধারণ করতে আমরা প্রায়ই ভুলে যাই।
অতি পরিচিত কিছু স্বপ্ন, বিশেষ করে দুঃস্বপ্ন ঘুরেফিরে আজীবন আমাদের তাড়া করে বেড়ায়। এমনটা কেন ঘটে, তা নিয়ে মনোবিজ্ঞানে বহু ঘাঁটাঘাঁটি হয়েছে।
বিটওয়ার্ডেনের একটি জরিপ অনুযায়ী, ৫৫ শতাংশ মানুষই পাসওয়ার্ড মনে রেখে কাজ চালাতে পছন্দ করে।
শিক্ষার্থী থাকাকালীন ২০ দিন সময় পেয়েও অ্যাসাইনমেন্ট করতে বসার জন্য সেই শেষ রাতটাই বেছে নেওয়া এবং পরে হা-হুতাশ করা।
ইতিহাসের পাতায় এখনো জ্বলজ্বল করে টিপু সুলতান ও তার তরবারি 'দ্য সোর্ড অব টিপু সুলতান'। ধরে নেওয়া হয় ইংরেজদের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকা ভারতীয় উপমহাদেশের স্বাধীনচেতা মনোভাবের শেষ হাতিয়ার ছিল এটি।
অনেকেই ফোনের স্টোরেজ বা গতি বাড়াতে বারবার প্রতিটি অ্যাপের ক্যাশ ক্লিয়ার করেন। আবার কারও কারও ধারণা, ক্যাশ মুছে ফেললে ফোনের ওপর বাজে প্রভাব পড়বে।
এ রোগে আক্রান্তদের এমন জিনিসও না বলে নিয়ে নিতে ইচ্ছে করে, যা হয়তো পরিচিতজনের কাছে চাইলেই পেয়ে যাবেন।
টাচপ্যাড সারানোর আরেকটি সহজ সমাধান হচ্ছে, ল্যাপটপের সঙ্গে বাড়তি কোনো ইউএসবি ডিভাইস সংযুক্ত আছে কি না, তা দেখা।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এপিডোমলজি বা রোগব্যাধিবিদ্যার সহযোগী অধ্যাপক এমিলি মার্টিন মনে করেন, ফোন ব্যবহার করার জন্য সবচেয়ে বাজে স্থান হচ্ছে বাথরুম।
শেয়াল নয়, লাল পান্ডা বা পোশাকি নাম ‘ফায়ারফক্স’। নামে পান্ডা হলেও ফায়ারফক্সের স্বভাবচরিত্র বেশ কয়েকটি প্রাণীর মিশেলে তৈরি।
২০ থেকে ৮৬ বছর বয়সী মোট ৫৫ জন ব্যক্তির সঙ্গে নিবিড় সাক্ষাৎকার নেওয়ার মাধ্যমে নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানী এরিক ক্লাইনবার্গ ও জেনি কে. লেই গবেষণাটি করেছিলেন।