ট্রান্সফার লাইভ: ম্যানসিটির লাপোর্তায় নজর বার্সেলোনার

ইউরোপের ক্লাব ফুটবলের আরেকটি জমজমাট মৌসুম শেষে বেজে উঠতে শুরু করছে দলবদলের দামামা। নিজেদের শক্তি বাড়াতে ও ঘাটতি দূর করতে স্কোয়াড পুনর্গঠনের কাজ করবে ক্লাবগুলো। অনেক প্রতিষ্ঠিত তারকা চুক্তি নবায়ন করে থেকে যাবেন। আবার অনেকে পাড়ি জমাবেন নতুন ঠিকানায়। ভবিষ্যতের তারকা খুঁজে পেতে উদীয়মান ও তরুণ প্রতিভাদের দিকেও হাত বাড়াবে ক্লাবগুলো।

ইউরোপের ক্লাব ফুটবলের আরেকটি জমজমাট মৌসুম শেষে বেজে উঠতে শুরু করছে দলবদলের দামামা। নিজেদের শক্তি বাড়াতে ও ঘাটতি দূর করতে স্কোয়াড পুনর্গঠনের কাজ করবে ক্লাবগুলো। অনেক প্রতিষ্ঠিত তারকা চুক্তি নবায়ন করে থেকে যাবেন। আবার অনেকে পাড়ি জমাবেন নতুন ঠিকানায়। ভবিষ্যতের তারকা খুঁজে পেতে উদীয়মান ও তরুণ প্রতিভাদের দিকেও হাত বাড়াবে ক্লাবগুলো।

২০২২ সালের গ্রীষ্মকালীন দলবদলের সবশেষ খবরাখবর ও গুঞ্জন নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের পাঠকদের জন্য এই আয়োজন।

ম্যানসিটির লাপোর্তায় নজর বার্সেলোনার

আরও একজন সেন্টার ব্যাক কিনতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বার্সেলোনা। ফিচাজেসের সংবাদ অনুযায়ী, ম্যানচেস্টার সিটির ডিফেন্ডার আয়মেরিক লাপোর্তার দিকে নজর দিয়েছে ক্লাবটি। সেভিয়ার ডিফেন্ডার হুলেস কুন্দেকে চেয়েছিল কাতালানরা। তবে চেলসির সঙ্গে আলোচনা অনেকটাই চূড়ান্ত কুন্দের। বিকল্প হিসেবে লাপোর্তাকে চাইছে তারা।

কুন্দেকে পাওয়ার কাছাকাছি চেলসি

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের সংবাদ অনুযায়ী, সেভিয়ার সেন্টার ব্যাক হুলেস কুন্দেকে পাওয়ার কাছাকাছি চলে এসেছে চেলসি। তাদের দেওয়া প্রস্তাব মেনে নিয়েছে সেভিয়া। এখন অপেক্ষা কুন্দের সিদ্ধান্তের। এরমধ্যেই নাপোলির সেন্টার ব্যাক কালিদু কুলিবালিকে কিনেছে ব্লুজরা।

কুকুরেয়ার জন্য সিটির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছে ব্রাইটন

সাংবাদিক ডেভিড ওর্নস্টেইনের সংবাদ অনুযায়ী, মার্ক কুকুরেয়ার জন্য ম্যানচেস্টার সিটির করা ৩০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছে ব্রাইটন। ৫০ মিলিয়ন ইউরোর নিচে কোনো প্রস্তাব শুনতে চায় না এ ইংলিশ ক্লাব। 

৫০ মিলিয়ন ইউরোয় ব্রেমারকে কিনেছে জুভেন্টাস

অবশেষে কাঙ্ক্ষিত খেলোয়াড়কে পেয়েছে জুভেন্টাস। মাতাইস ডি লিখট দল ছাড়ায় তার জায়গায় তোরিনোর সেন্টার ব্যাক গ্লেইসন ব্রেমারের সঙ্গে চুক্তি করেছে দলটি। তাকে দলে টানতে প্রায় ৫০ মিলিয়ন ইউরো খরচ হয়েছে ওল্ড লেডিদের। ২০২৭ সাল পর্যন্ত তুরিনের ক্লাবটিতে থাকছেন এ ব্রাজিলিয়ান।

Comments

The Daily Star  | English

An economic corridor that quietly fuels growth

At the turn of the millennium, travelling by road between Sylhet and Dhaka felt akin to a trek across rugged terrain. One would have to awkwardly traverse bumps along narrow and winding paths for upwards of 10 hours to make the trip either way.

11h ago