ট্রান্সফার লাইভ: অবামেয়াংয়ের জন্য ২৫ মিলিয়ন ইউরো চায় বার্সা

ইউরোপের ক্লাব ফুটবলের আরেকটি জমজমাট মৌসুম শেষে বেজে উঠতে শুরু করছে দলবদলের দামামা। নিজেদের শক্তি বাড়াতে ও ঘাটতি দূর করতে স্কোয়াড পুনর্গঠনের কাজ করবে ক্লাবগুলো। অনেক প্রতিষ্ঠিত তারকা চুক্তি নবায়ন করে থেকে যাবেন। আবার অনেকে পাড়ি জমাবেন নতুন ঠিকানায়। ভবিষ্যতের তারকা খুঁজে পেতে উদীয়মান ও তরুণ প্রতিভাদের দিকেও হাত বাড়াবে ক্লাবগুলো।

২০২২ সালের গ্রীষ্মকালীন দলবদলের সবশেষ খবরাখবর ও গুঞ্জন নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের পাঠকদের জন্য এই আয়োজন।

অবামেয়াংয়ের জন্য ২৫ মিলিয়ন ইউরো চায় বার্সা

আক্রমণভাগে শক্তি বাড়াতে বার্সেলোনার পিয়েরে-এমরিক অবামেয়াংয়ের দিকে নজর দিয়েছে ক্লাবটি। তবে তাকে ছাড়তে চায় না কাতালানরা। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম স্পোর্তের সংবাদ অনুযায়ী, শেষ পর্যন্ত যদি ক্লাব ছাড়তে চান এ ফরোয়ার্ড সেক্ষেত্রে গুনতে হবে ২৫ মিলিয়ন ইউরো। অথচ গত জানুআরির ট্রান্সফারে আর্সেনাল থেকে বিনে পয়সায় তাকে পেয়েছিল বার্সেলোনা।

চেলসিতে যোগ দিতে পারেন ডি ইয়ং

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেসের সংবাদ অনুযায়ী, ডাচ মিডফিল্ডার ফ্র্যাঙ্কি ডি ইয়ং এবং গ্যাবনের স্ট্রাইকার পিয়েরে-এমরিক অবামেয়াং যোগ দিতে পারেন চেলসিতে। এ দুই খেলোয়াড়কে পেতে আলোচনা অনেকটাই এগিয়ে এনেছে ব্লুজরা। আরেক ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, চেলসির প্রস্তাবে রাজি হওয়ার পথে ডি ইয়ং।

মোরাতার জন্য ৩০ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ হবে ইউনাইটেডের

দ্য অ্যাথলেটিকের সংবাদ অনুযায়ী, অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের ২৯ বছর বয়সী স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড আলভারো মোরাতা পাওয়ার কাছাকাছি চলে এসেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এরজন্য তাদের খরচ হবে প্রায় ৩০ মিলিয়ন পাউন্ড।

ভিয়ারিয়ালে লো সেলসো

ইতালিয়ান সাংবাদিক ফ্যাব্রিজিও রোমানোর সংবাদ অনুযায়ী, আরও এক মৌসুমের জন্য ধারে ভিয়ারিয়ালে যোগ দিয়েছেন টটেনহ্যাম হটস্পার্সের আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার জিওভানি লো সেলসো।

রাশফোর্ডের সঙ্গে লম্বা চুক্তি করতে চায় পিএসজি

সানডে টাইমসের সংবাদ অনুযায়ী, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফরোয়ার্ড মার্কাস রাশফোর্ডে নজর দিয়েছে পিএসজি। ২৪ বছর বয়সী এ ফরোয়ার্ডের সঙ্গে লম্বা চুক্তি করতে চায় ফরাসি ক্লাবটি। তবে ইউনাইটেড তাকে বিক্রি করতে নারাজ।

Comments

The Daily Star  | English

The ceasefire that couldn't heal: Reflections from a survivor

I can’t forget the days in Gaza’s hospitals—the sight of dismembered children and the cries from phosphorus burns.

5h ago