গতকাল রাতে কমিশন প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি মতে, এক হাজার ৭১০টি শূন্য পদের বিপরীতে উল্লেখিত ১,৬৯০ জনকে সুপারিশ করা হয়।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের আকাশে ১৪৪৭ হিজরি সালের পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা গেছে।
মোট ৫৮৫ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
কমিশনের অনুমোদনক্রমে সাময়িকভাবে ছয় হাজার ৫৫৮ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
‘মেরুদণ্ডওয়ালা অফিসার নিয়োগ দিন। একইসঙ্গে সেই অফিসারদের কাজে রাজনৈতিক বা গোষ্ঠীগত হস্তক্ষেপ করবেন না।’
এই বিসিএসের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ক্যাডারে ২ হাজার ৭০০ জন সহকারী সার্জন এবং ৩০০ জন সহকারী ডেন্টাল সার্জনসহ মোট তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে।
‘এই আইনটির সঙ্গে প্রায় ১৫ লাখ কর্মচারীর ভালো-মন্দ জড়িত। এমন স্পর্শকাতর একটি আইন সংশোধনে কেন এত তাড়াহুড়া হলো—এই প্রশ্নগুলো বৈঠকে উঠেছে।’
সাধারণ বিষয়ে ১০০ নম্বর নম্বর বণ্টন হবে—বাংলায় ২০ নম্বর, ইংরেজিতে ২০ নম্বর, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর, গাণিতিক যুক্তিতে ১০ নম্বর ও মানসিক দক্ষতায় ১০ নম্বর।
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা দ্রুত অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা।
এই পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ ও নারীর ক্ষেত্রে ৩৭ বছরের সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। একই সঙ্গে কেন এই সুপারিশ, তার...
‘আমি মনে করি পড়াশোনা শেষ করার পর যৌবনের এতটা সময় চাকরির পেছনে চলে গেলে উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে অনেকে।’
বয়স বাড়ানোর সুপারিশে বড় কারণ হিসেবে অন্তত তিনটি যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে।
সরকার পতনের পর সুপারিশকৃত প্রার্থীদের মধ্যে ২৫৫ জনের বিষয়ে পুনরায় যাচাই-বাছাই শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন ও ১২ জন সদস্য পদত্যাগ করেছেন।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে এ সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।
কমিটিকে সাতদিনের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এই আইনের ফলে নির্ধারিত কর্মঘণ্টার পর কোনো কর্মী যদি অফিস থেকে আসা ইমেল না পড়েন বা ফোনকল গ্রহণ না করেন, তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাকে কোনো ধরনের শাস্তি দিতে পারবে না প্রতিষ্ঠানগুলো।