বাংলাদেশের প্রতিযোগীরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে ভালো করেছে। কারণ তথ্যে দেখা গেছে, তাদের রপ্তানির পরিমাণের দিক দিয়ে বেড়েছে।
স্থানীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পশ্চিমা ক্রেতারা এখন কারখানা পরিদর্শন ও উৎপাদনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।
‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি কাজের শৃঙ্খলা বজায় রাখা পোশাক শিল্পের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ। কেননা, কারখানাগুলো বর্তমানে চালু আছে।’
‘ফরওয়ার্ডার এক্সপো ফ্রেইট লিমিটেডের (ইএফএল) গাফিলতির কারণে বকেয়া টাকা পাওয়া যায়নি।’
এ শিল্পে চলমান অস্থিরতা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে তা নিশ্চিতভাবেই রপ্তানিতে প্রভাব ফেলবে বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইউরোপের এক পোশাক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যের ভিত্তিতে রপ্তানির এই পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে।
বাস্তবে রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণের কোনো পরিষ্কার চিত্র দেখা যাচ্ছে না। তৈরি পোশাক এখনো আধিপত্য বজায় রেখেছে। এটি দেশের পুরো রপ্তানির পাঁচভাগের প্রায় চারভাগ।
উৎপাদন, সরবরাহ ও জাহাজীকরণে দেরির ঘটনা এমন সময়ে ঘটেছে যখন দেশের রপ্তানি নিম্নমুখী।
২০০০ সালের পর থেকে দেশের মোট রপ্তানি পণ্যের ৯০ শতাংশ যে শীর্ষ ১৫ বাজারে যেত এখন সেখানে যাচ্ছে মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশ।
বাস্তবে রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণের কোনো পরিষ্কার চিত্র দেখা যাচ্ছে না। তৈরি পোশাক এখনো আধিপত্য বজায় রেখেছে। এটি দেশের পুরো রপ্তানির পাঁচভাগের প্রায় চারভাগ।
উৎপাদন, সরবরাহ ও জাহাজীকরণে দেরির ঘটনা এমন সময়ে ঘটেছে যখন দেশের রপ্তানি নিম্নমুখী।
২০০০ সালের পর থেকে দেশের মোট রপ্তানি পণ্যের ৯০ শতাংশ যে শীর্ষ ১৫ বাজারে যেত এখন সেখানে যাচ্ছে মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশ।
‘রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) ও বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজেড) বাইরে বিনিয়োগের অনুমতি না দেওয়ার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত বিনিয়োগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’
এপ্রিলে বাংলাদেশ ৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে
‘ইস্টাবলিশিং এ ভার্চুয়াল মার্কেটপ্লেস ফর বাংলাদেশি অ্যাপারেলস’ শীর্ষক গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকার অনলাইন পোশাকের বাজার দাঁড়াবে ৩০৮ বিলিয়ন...
সম্প্রতি কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা চালানটি রপ্তানির শেষ মুহূর্তে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আটক করে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
পশ্চিমের খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর দোকানে পোশাক মজুত থাকায় ও ক্রেতারা উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে ভোগায় গত বছর পোশাক রপ্তানি কম হয়েছে।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক ও অন্যান্য স্বল্প প্রয়োজনীয় পণ্যে ক্রেতারা খরচ কমিয়েছেন। ফলে দেশটির দোকানগুলোতে পুরোনো পণ্য জমে যায়।
বাংলাদেশ নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে কোনো ঋণপত্রের অর্থ পরিশোধ করা হবে না বলে শর্ত দিয়েছে একটি আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান।