এর আগে শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে নয়টি প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।
ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের কাছে এই অভিযোগ জমা দেওয়া হয়।
চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম বলেন, আন্দোলনের সময় গণহত্যার তথ্য বিশ্বের কাছ থেকে আড়াল করতে ইন্টারনেট শাটডাউন করা হয়।
আজ বুধবার সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করেন মাইকেল চাকমা
মঙ্গলবার থেকে এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করে দুদক।
আজকের মধ্যে দুটি মামলার তদন্ত শেষ হওয়ার কথা ছিল।
সংকট মোকাবিলা ও সুযোগের সদ্ব্যবহারের দক্ষতা কি আমাদের আছে?
মিজানুর রহমান ভূঁইয়া আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক তা মঞ্জুর করেন।
‘আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ফরম্যাল চার্জ হওয়ার পরে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর জন্য বাংলাদেশ সরকার যদি ভারতের কাছে অনুরোধ জানায় এবং ভারত যদি ফেরত না পাঠায়, তাহলে তার অনুপস্থিতিতেই ট্রায়ালের বিবেচনা...
সংকট মোকাবিলা ও সুযোগের সদ্ব্যবহারের দক্ষতা কি আমাদের আছে?
মিজানুর রহমান ভূঁইয়া আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক তা মঞ্জুর করেন।
‘আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ফরম্যাল চার্জ হওয়ার পরে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর জন্য বাংলাদেশ সরকার যদি ভারতের কাছে অনুরোধ জানায় এবং ভারত যদি ফেরত না পাঠায়, তাহলে তার অনুপস্থিতিতেই ট্রায়ালের বিবেচনা...
এর আগে, গত ৯ নভেম্বর ঢাকার আরেক আদালত আজকের মধ্যে পুলিশকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
গত সপ্তাহে ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো একই চিঠিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সঙ্গে যুক্ত ব্যাংক হিসাবের বিবরণও চেয়েছে বিএফআইইউ।
আজ সন্ধ্যায় এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে পরিবেশ উপদেষ্ট সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানিয়েছেন।
গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে শেখ হাসিনার বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান। সেখান থেকেই তিনি অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে নানা বক্তব্য দিচ্ছেন।
অনুসন্ধানে তৎকালীন বাংলাদেশি ক্ষমতাসীনদের হাত দিয়ে ব্রিটেনের আবাসন খাতে ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড বা এর বেশি পরিমাণ অর্থে সম্পদ কেনার তথ্যও পাওয়া গেছে।