তুরস্কের প্রতিরক্ষা ও উড্ডয়ন খাতে নির্ভরতার প্রতীকে পরিণত হয়েছে বায়কার। বর্তমানে সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ও দ্রুত উৎপাদন সক্ষমতা সম্পন্ন ড্রোন নির্মাতা হিসেবে পরিচিত তারা।
ইসরায়েলি গোয়েন্দারা বলছেন, ইরাকি ভূখণ্ড থেকে ইসরায়েলের উদ্দেশে অসংখ্য ড্রোন ও ব্যালিসটিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়বে ইরান।
এই হামলায় হিজবুল্লাহ ব্যবহার করেছে মিরসাদ-১ নামের ড্রোন। আলমা রিসার্চ সেন্টারের বিশেষজ্ঞরা জানান, এটি ইরানের মোহাজের-২ ড্রোনের আদলে নির্মিত।
কোম্পানিটি অগ্নিনির্বাপণের জন্য উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন রোটারি উইং ইউএভি তৈরি করবে। একই সঙ্গে সিনেমাটোগ্রাফি, ম্যাপিং ও সার্ভিলেন্স উপযোগী ভার্টিক্যাল টেক-অফ ও ল্যান্ডিং ড্রোন বানানো হবে।
মণিপুর পুলিশ এক বিবৃতিতে জানায়, ‘দুই দেশের যুদ্ধে ড্রোন-বোমার ব্যবহার স্বাভাবিক হলেও নিরাপত্তা বাহিনী ও বেসামরিক মানুষের বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের ড্রোন ব্যবহারে পরিস্থিতির নাটকীয় অবনতি হয়েছে বলে ধরে...
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ ইসরায়েলকে বড় আকারে পাল্টা হামলা চালানো থেকে নিরুৎসাহিত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই দেশগুলো ইরানের বিরুদ্ধে আরও কড়া অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিধিনিষেধ আরোপের প্রস্তাব রেখেছে।
কিয়েভের নিরাপত্তা বাহিনীর এক সূত্র এএফপিকে জানান, রোস্তভ অঞ্চলের মোরোযোভস্ক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ছয়টি রুশ যুদ্ধবিমান ধ্বংস ও আরও আটটি বিমানকে বড় আকারে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে।
ড্রোনগুলোর বেশিরভাগই রাশিয়ার দক্ষিণের রোস্তভ অঞ্চলে হামলার উদ্দেশ্যে মোতায়েন করা হয়েছিল।
এই ড্রোনগুলো দিয়ে ও়ডেসা, খারকিভ, নিপ্রোপেত্রোভস্ক, ঝাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলে হামলা করে রাশিয়া।
কিয়েভের নিরাপত্তা বাহিনীর এক সূত্র এএফপিকে জানান, রোস্তভ অঞ্চলের মোরোযোভস্ক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ছয়টি রুশ যুদ্ধবিমান ধ্বংস ও আরও আটটি বিমানকে বড় আকারে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে।
ড্রোনগুলোর বেশিরভাগই রাশিয়ার দক্ষিণের রোস্তভ অঞ্চলে হামলার উদ্দেশ্যে মোতায়েন করা হয়েছিল।
এই ড্রোনগুলো দিয়ে ও়ডেসা, খারকিভ, নিপ্রোপেত্রোভস্ক, ঝাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলে হামলা করে রাশিয়া।
ইউক্রেনের হাতে থাকা প্রথাগত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও কামানের গোলার মজুত ফুরিয়ে আসছে। যার ফলে, ড্রোন ওপর নির্ভর করা ছাড়া আপাতত কিয়েভের হাতে তেমন কোনো বিকল্প নেই । ...
আজকের হামলা ছিল ১ সপ্তাহের ব্যবধানে রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের চতুর্থ ড্রোন হামলা।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেন ২টি সামুদ্রিক ড্রোন ব্যবহার করে তাদের নৌঘাঁটির ওপর হামলা চালায়, যা প্রতিহত করা হয়েছে।
৮ জুলাই থেকে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে একযোগে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর উপদেষ্টা ইউরি সাক আরও জানান, কিয়েভের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা ধারণা করছেন, রাশিয়া ‘এসব ড্রোন উৎপাদনের পেছনে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে।’
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর জেনারেল চিফ অব স্টাফ সের্হেই সাপতালা জানান, প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী ইউক্রেনের আকাশ হামলা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ২৮টি ড্রোন ধ্বংস করেছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওয়াশিংটন সফরকে সামনে রেখে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি সামরিক ড্রোন কিনতে চাপ দিচ্ছে বাইডেন প্রশাসন।