আজ রোববার কমিশনের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়...
‘কার্যকর নীতি না থাকায় ব্যাপক হারে করফাঁকি ও দুর্নীতি ধনীদের সম্পদ বাড়িয়ে দিচ্ছে।’
দুদক সূত্র জানায়, শিরীণ আখতার বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ এবং শিক্ষক নিয়োগ নীতি লঙ্ঘন করে প্রতিটি নিয়োগে ১৬-২০ লাখ টাকা নিয়েছেন এবং এভাবে প্রায় ১০০ জনের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন।
এছাড়া, চট্টগ্রামের সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ও শেখ হাসিনার সাবেক এপিএস গাজী হাফিজুর রহমান লিকুর বিরুদ্ধেও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়েছে দুদক।
আব্দুস শহীদের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
মামলায় ৩০ কোটি ৩৫ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩৬ কোটি ৯১ লাখ টাকার সম্পদের বিবরণী গোপনের অভিযোগও রয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের পাশাপাশি বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনার সাবেক একান্ত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ সম্পদের তদন্তের সিদ্ধান্তও নিয়েছে দুদক।
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে সংস্থাটি।
তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের পাশাপাশি বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনার সাবেক একান্ত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ সম্পদের তদন্তের সিদ্ধান্তও নিয়েছে দুদক।
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে সংস্থাটি।
কাঠামো ঠিক থাকলে প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদে থেকেও একজন লোকের দুর্নীতির মাধ্যমে এক লাখ টাকা কামানোরও সুযোগ নেই।
১১৬টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের আদেশও দিয়েছেন আদালত।
‘এটি একটি আবাসিক ভবন।'
তিনি বলেন, শুধু আইন দিয়ে সব সমস্যার সমাধান হয় না, দুর্নীতিরও হয় না। এর জন্য দরকার সচেতনতা, সামাজিক আন্দোলন।
লাখো প্লেসমেন্ট শেয়ার শুধু তাকেই দেওয়া হয়নি, তার পরিবারের সদস্যরাও বিপুল সংখ্যক প্লেসমেন্ট শেয়ার কিনেছেন।
প্রজাতন্ত্রের কোনো পদে থেকে বৈধ আয় দিয়ে এত বিপুল সম্পদ অর্জন সম্ভব নয়। ফলে এটি বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে এই সম্পদ তারা অর্জন করেছেন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে।
‘আদালতের পরবর্তী আদেশ না আসা পর্যন্ত ওই স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি, হস্তান্তর ও বিনিময় করা যাবে না।’