উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় একইসঙ্গে হামলা চলতে থাকায় নতুন করে হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এ ছাড়া বড় আকারে মানবিক ত্রাণ বিতরণে বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। যার ফলে দুর্ভিক্ষের ঝুঁকি বাড়ছে।
উত্তর গাজায় এখনো কার্যক্রম চালু আছে এরকম অল্প কয়েকটি হাসপাতালের অন্যতম আল আওদা।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম হারেৎজ জানিয়েছে, গাজা উপত্যকার উত্তর দিকে তীব্র লড়াই চলছে। রোববার রাতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জাবালিয়াতে আক্রমণ করেছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা উত্তর গাজায় হামাসের সামরিক অবকাঠামো ধ্বংসের কাজটি শেষ করেছি।’
এর আগে, ইসরায়েলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের উত্তর থেকে সরে দক্ষিণে যাওয়ার নির্দেশ দিলে অসংখ্য মানুষ তাদের সহায়-সম্বল ফেলে দক্ষিণ গাজায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হন। এখন সেই দক্ষিণ গাজাতেও বোমা হামলার পাশাপাশি...
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এই হামলায় বড় আকারে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে অঞ্চলটি।
লিফলেটে বলা হয়, ‘এটা গাজার বাসিন্দাদের প্রতি একটি জরুরি বার্তা। আপনারা গাজার উত্তর অংশে অবস্থান করতে থাকলে আপনাদের জীবন হুমকির মুখে পড়বে। যারা উত্তর গাজা ছেড়ে দক্ষিণে যাবে না, তাদেরকে হামাসের...
আল জাজিরার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ করে রেখে হামলা বহু পুরোনো সামরিক কৌশল।
লিফলেটে বলা হয়, ‘এটা গাজার বাসিন্দাদের প্রতি একটি জরুরি বার্তা। আপনারা গাজার উত্তর অংশে অবস্থান করতে থাকলে আপনাদের জীবন হুমকির মুখে পড়বে। যারা উত্তর গাজা ছেড়ে দক্ষিণে যাবে না, তাদেরকে হামাসের...
আল জাজিরার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ করে রেখে হামলা বহু পুরোনো সামরিক কৌশল।