২০২২-২৩ অর্থবছরে জাপানে পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছিল ১৯০ কোটি ডলার। একই সময়ে আমদানি ছিল ২০২ কোটি ডলার।
ঘোষণাপত্রে বলা হয়, ডব্লিউটিওর বিরোধ নিষ্পত্তি সমঝোতার ২৪ অনুচ্ছেদ অনুসারে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হয়ে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘের ঘোষণার দিন থেকে সেসব দেশ পরবর্তী তিন বছর এ...
কিন্তু, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সর্বশেষ সিদ্ধান্তের কারণে ২০২৬ সালের পর আরও কয়েক বছর বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে।
বাংলাদেশের জন্য এই ডিউটি ফ্রি এবং কোটা ফ্রি সুবিধা কতখানি গুরুত্বপূর্ণ? এই সুবিধা না থাকলে বাংলাদেশের রপ্তানি কতটুকু প্রভাবিত হবে? ডব্লিউটিওর এ সিদ্ধান্তের পেছনে বাংলাদেশ কী ভূমিকা পালন করেছে?
এর আগে ২০২৬ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ছাড়া সব অঞ্চলে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে আসা পণ্যের শুল্ক ও কোটামুক্ত বাজারে প্রবেশের অধিকার হারানোর আশঙ্কা ছিল বাংলাদেশের।
২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি ও বৈশ্বিক পোশাক বাজারের ১২ শতাংশ দখলের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নিয়েছে বিজিএমইএ।