‘পোস্টটি দেওয়ার পর থেকে এহসান ধ্রুবকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক চেষ্টার পর আনুমানিক রাত সাড়ে ১২টায় তাকে শহীদুল্লাহ হলের পুকুর পাড়ে পাওয়া যায় এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়।’
শিক্ষার্থীরা বলছেন, অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন ক্লাসে এহসানের সঙ্গে একজন অভিভাবকের মতো কথা বলেছেন। ‘অপমানজনক’ বা আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার মতো কিছু তিনি বলেননি।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে তারা সেখানে অবস্থান নেন। এসময় তারা স্লোগান দিচ্ছিলেন ‘আমার ভাই মরবে কেন? প্রশাসন জবাব চাই’।