যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেক ম্যাগাজিন ওয়্যারডের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফাঁস হওয়া ডেটায় নাগরিকদের নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্রের বিবরণ, ফোন নম্বর, ফোন কলের সময়কাল, আঙুলের ছাপ এবং পাসপোর্ট ও ব্যাংক...
চার্জশিটে বলা হয়, ইমরান কূটনৈতিক বার্তা 'অবৈধভাবে আটকে রেখেছেন এবং ভুল ব্যবহার করেছেন।' ওই বার্তায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের মধ্যকার সম্পর্কের রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ছিল।
দেশের নাগরিকদের তথ্য ফাঁসের পেছনে সংশ্লিষ্ট সংস্থার ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের প্রযুক্তিগত দুর্বলতাকেই প্রধান কারণ হিসেবে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী (আইসিটি) জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, সরকারি একটি সংস্থার ওয়েবসাইট থেকে লাখ লাখ মানুষের তথ্য ফাঁসের ঘটনাটি ঘটেছে কারিগরি দুর্বলতায়।
তিনি বলেন, 'আমরা ওয়াসা ও বিদ্যুৎ বিল দিয়ে থাকি। ওদের পোর্টাল অরক্ষিত থাকলে কিছু তথ্য লিক হতে পারে। এমন কিছু হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখছি।'
আমাদের সাইবার ইউনিট কাজ শুরু করছে আরও তথ্য জানার জন্য
প্ল্যাটফর্মটির তথ্যানুসারে, গত ১ বছরে বিশ্বব্যাপী ১ লাখ ১ হাজার ১৩৪টি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস হয়েছে।
হ্যাকাররা প্রায় ২০ কোটি টুইটার ব্যবহারকারীর ইমেইল অ্যাড্রেস চুরি করে সেগুলো একটি অনলাইন হ্যাকিং ফোরামে প্রকাশ করেছেন।
প্ল্যাটফর্মটির তথ্যানুসারে, গত ১ বছরে বিশ্বব্যাপী ১ লাখ ১ হাজার ১৩৪টি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস হয়েছে।
হ্যাকাররা প্রায় ২০ কোটি টুইটার ব্যবহারকারীর ইমেইল অ্যাড্রেস চুরি করে সেগুলো একটি অনলাইন হ্যাকিং ফোরামে প্রকাশ করেছেন।