বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব মামলা সংক্রান্ত সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য না থাকায় আইনানুগভাবে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
অনেক মামলায় নিরপরাধ লোকদের ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা।
তবে, সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্বের বাইরে ব্যক্তিগত দায় আছে এমন কোনো মামলার তথ্য পাঠানো যাবে না বলে জানানো হয়েছে।
হয়রানি ও উদ্দেশ্যমূলক মামলা যারা করবেন তাদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মামলা প্রত্যাহারের জন্য আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করতে হবে।
ভিডিও গেমের সেই গোপন আস্তানা দেখিয়ে দ্য ডেইলি স্টারকে আমান বলে, ‘র্যাব আমাদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে আব্বুকে নিয়ে চলে গেল। আমি অনেক ভয় পেয়েছিলাম। তারপর থেকেই ভাবছিলাম কীভাবে আব্বুকে বাঁচাতে পারি।’