ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সংঘাতে হামাস ইরানের পাশে থাকবে।
সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কূটনীতিকরা। এই ভোটের সিদ্ধান্তে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বিষয়ে বৈশ্বিক জনমতের প্রতিফলন...
জাহাজটিকে ইসরায়েলের আশদাদ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসরায়েলের এক সামরিক কর্মকর্তা জানান, সম্ভবত অপহরণের এক মাসের মাথায় নাত্তাপং প্রাণ হারিয়েছিলেন।
সাবেক ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাভিগডর লিবারম্যানের মতে, অতীতে ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থাকে (পিএলও) মোকাবিলা করতে এভাবেই হামাসকে অর্থায়ন করেছিল ইসরায়েল।
সাবেক ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাভিগডর লিবারম্যানের মতে, অতীতে ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থাকে (পিএলও) মোকাবিলা করতে এভাবেই হামাসকে অর্থায়ন করেছিল ইসরায়েল।
নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১৪ সদস্য রাষ্ট্র যুদ্ধবিরতির পক্ষে ভোট দেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র সংস্থাটির স্থায়ী সদস্য হওয়াতে তাদের একটি বিপক্ষ ভোটেই প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হুঁশিয়ারি দিয়েছে, ত্রাণকেন্দ্রে যাওয়ার জন্য যেসব রাস্তা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে সেগুলোকে এখন ‘যুদ্ধকবলিত এলাকা’ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
গাজার বেসামরিক সুরক্ষা দপ্তরের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাফার আল-আলম এলাকায় মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ত্রাণ সংগ্রহের অপেক্ষায় থাকা বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্য করে অমানবিক হামলা...
হামাস তিনজন ইসরায়েলি নারী বন্দিকে মুক্তি দেয়ার পর ইসরায়েল ৯০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়। মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিরা সবাই নারী ও শিশু।
হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা বলেছেন, ‘বন্দি বিনিময় চুক্তির অংশ হিসেবে আজ আমরা রোমি গোনেন (২৪), এমিলি দামারি (২৮) ও ডোরন শানবার খাইরকে (৩১) মুক্তি দিতে যাচ্ছি।’
নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের বিবৃতি মতে, তিনি এখনো ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) যুদ্ধ থামানোর নির্দেশ দেননি।
বিশ্বকে নিশ্চিত করতে হবে যাতে ইসরায়েল চুক্তির শর্তগুলো ভঙ্গ না করে
ইসরায়েলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতির চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার পথে এবং এর শর্তগুলো খুব দ্রুত বাস্তবায়ন করার জন্য ইসরায়েল প্রস্তুত আছে।
সব মিলিয়ে, হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযান ও সীমান্ত এলাকায় নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা ৪০১ এ উপনীত হয়েছে।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল ক্যাটজ এ কথা স্বীকার করেন। ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের নেতাদেরও একইভাবে ‘নির্মূল’ করার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেন, ‘মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতাকারীরা বিশ্বাস করেন, ইসরায়েলের প্রতি পক্ষপাতমূলক হলেও হামাস এখন জিম্মি-মুক্তি ও যুদ্ধবিরতির চুক্তি মেনে নিতে পারে।’
গত সপ্তাহে কায়রোয় হামাস ও ফাতাহর কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনায় চুক্তির বিষয়গুলো সম্পর্কে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সীমান্ত অঞ্চলে তারা গুলি চালিয়েছে এবং রকেট ছুড়েছে, কারণ সেখানে সন্দেহভাজনদের দেখা গেছিল।