যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরতলীতে হাজারো সমর্থকদের সামনে টেলিভিশনে প্রচারিত ভাষণে হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম বলেন, 'হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা অস্ত্র ত্যাগ করবেন না। আগে ইসরায়েলের ‘আগ্রাসন’ বন্ধ হতে হবে।&...
তবে হামাস সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীর এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা জানান, এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন- মানবিক সহায়তা, মিসরের রাফাহ সীমান্তপথে চলাচল এবং ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের সময়সূচি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
গতকাল নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, ‘নেতানিয়াহু হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি করার প্রক্রিয়ায় আছেন, যার মধ্যে জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
আজ আমরা অনাহারে! এই তথাকথিত মানবিক সহায়তা আদতে কিছুই নয়—এটা শুধুই অপমান।
হামলার অনেকগুলোই ঘটেছে ত্রাণের খোঁজে আসা ক্ষুধার্ত, দুর্বল ফিলিস্তিনিদের ওপর।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সংঘাতে হামাস ইরানের পাশে থাকবে।
সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কূটনীতিকরা। এই ভোটের সিদ্ধান্তে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বিষয়ে বৈশ্বিক জনমতের প্রতিফলন...
গাজায় মানবিক সহায়তার ওপর আরোপিত অবরোধের বিষয়টি আলাদা করে তুলে ধরে ডেভিড ল্যামি বলেছেন, ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র দপ্তরে ডেকে জানানো হয়েছে, ত্রাণ সহায়তার পথ বন্ধ করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, 'লড়াই চলছে, আমরা অগ্রসর হচ্ছি। গাজার প্রতিটি ইঞ্চি আমরা দখলে নেব। সফল হতে হলে আমাদের এমনভাবে লড়তে হবে, যাতে কেউ আমাদের থামাতে না পারে।'
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্য সফর শেষ করার একদিন পর ফিলিস্তিনে সামরিক অভিযান চালানো হলো।
তবে হামাস এই পরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত নয় বলে জানিয়েছেন এক জ্যেষ্ঠ নেতা।
তেহরানে আয়োজন করা হয়েছিল তৃতীয় ইরান-আফ্রিকা অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্মেলন। সেই সংবাদ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম না হলেও প্রকাশিত হয়েছিল স্থানীয় পত্র-পত্রিকায়।
হাতকড়া পরিয়ে কোহেনকে সরিয়ে নেওয়ার আগমুহূর্তে তিনি সিনেটরদের উদ্দেশে বলেন, ‘ক্ষুধার্ত শিশুদের কাছে খাবার পৌঁছাতে ইসরায়েলের ওপর চাপ দিন।’
বিশ্লেষকদের মতে, এই নতুন পরিকল্পনা ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠন ও ফিলিস্তিনিদের গণহারে তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ণের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। এটি ‘মহাবিপর্যয়’ বা ‘নাকবা’ নামে পরিচিত।
ওই হামলার অন্যতম লক্ষ্য ছিল হোদেইদা বন্দর ও নিকটবর্তী শহর বাজিলের (ইসরায়েল থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) একটি কংক্রিট কারখানা।
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, গাজা দখলে নিতেই নতুন করে অভিযান সম্প্রসারণ ও তীব্র করছে ইসরায়েল।
সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে প্রকাশিত ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, অতীতেও ইরানের সমর্থনপুষ্ট (হুতি) বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা নিয়েছে’ ইসরায়েল এবং ‘ভবিষ্যতেও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে’।