বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি একটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা সংক্রান্ত অভিযোগ পাওয়া যায়। অভিযোগটি পাওয়ার সাথে সাথে...
সেনা সদর আরও বলেছে, গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনী সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করলে আরও হতাহতের সম্ভাবনা থাকত।
উৎসুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।
সিএমএইচে অনুসন্ধানের জন্য ০১৭৬৯০১৪৫৩৮ নম্বরে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ওই জেলায় জারি করা ১৪৪ ধারা পর্যায়ক্রমে উঠিয়ে নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
সেনাবাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এসপি কার্যালয়ে আশ্রয়গ্রহণকারীদের খুলনায় স্থানান্তর করা হয় বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলিশ ও সেনাবাহিনী উচ্ছৃঙ্খল জনতাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ এনসিপি নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণ করে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে।
সম্প্রতি গণমাধ্যমের কিছু প্রতিবেদনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ঈদের পর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মশা নিয়ন্ত্রণের কাজে সেনাবাহিনী সহায়তা করবে। এসব...
প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলিশ ও সেনাবাহিনী উচ্ছৃঙ্খল জনতাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ এনসিপি নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণ করে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে।
সম্প্রতি গণমাধ্যমের কিছু প্রতিবেদনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ঈদের পর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মশা নিয়ন্ত্রণের কাজে সেনাবাহিনী সহায়তা করবে। এসব...
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ৪ আগস্টের রাত ছিল খুবই উত্তেজনাপূর্ণ ও ভয়ঙ্কর।
তিনি আরও বলেন, ‘পুশ ইন’ না করে ভারত সরকারকে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
সেনাসদর আরও জানিয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়, সেনাবাহিনী এমন কোনো বিষয়ে সম্পৃক্ত হবে না।
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে দেশব্যাপী পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
সশস্ত্র বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে চাইছে বা সেনাপ্রধান ক্ষমতা গ্রহণের পরিকল্পনা করছেন—এই অভিযোগের সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। এমনকি এ ধরনের তথ্য বা দূরবর্তী ইঙ্গিতও নেই।
তিনি বলেন, এই চক্রান্তের উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশকে আবার অস্থিতিশীল করা।
অভিযানে সেনাবাহিনীর সদস্য ছাড়াও জেলা ও হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।