সিইসি বলেন, ‘সরকারের সহযোগিতা নিয়ে নির্বাচন করতে হবে। ভোটের মাঠে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিতে হবে সরকারের সহযোগিতা নিয়ে।
কঠোর নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে এবং কোনো রাজনৈতিক দলের স্বার্থে কাজ না করতে কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান সিইসি।
তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘সরকারি আদেশ বা গেজেট পাওয়ার পর আমরা বৈঠকে বসব। সরকারি আদেশ ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।’
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘কিছু সংস্কারের সঙ্গে রাজনৈতিক বিষয় জড়িত, এগুলো নির্বাচন কমিশনের হাতে নেই। এ ধরনের যেসব সংস্কারের সঙ্গে রাজনৈতিক বিষয় জড়িত, সেগুলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন করবে।’
এগুলো বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচনে যাওয়া ও ভোটাধিকার প্রয়োগ সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেন এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী।
ভোটার তালিকা হালনাগাদে গত ২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি বছরের ৩০ জুনের মধ্যে এই কাজ শেষ করার কথা রয়েছে।
আজ সোমবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে জাগপা সভাপতি তাসমিয়া প্রধানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সিইসি বলেন, আন্তর্জাতিক মানের একটা নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর নির্বাচন কমিশন ভবনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানিয়েছে, নির্বাচনে স্বচ্ছতা আনার জন্য তারা ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে এবং ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের বিষয়টিও পর্যালোচনা করছে।
ইভিএম এখনো সবার আস্থাভাজন হতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।