এ দুর্নীতির সঙ্গে সালমান এফ রহমানসহ একটি সিন্ডিকেট সংশ্লিষ্ট বলে জানিয়েছে দুদক।
এছাড়া, তার নামে যুক্তরাজ্যের বারক্লেইস ব্যাংকের দুটি অ্যাকাউন্ট ও আমিরাতের একটি কোম্পানির শেয়ার জব্দ করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
শহীদুল হক সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘এই পুলিশের জন্য কি না করেছি।’
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
মামলা তিনটি যথাক্রমে বাড্ডা, মিরপুর ও মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা হয়েছিল।
সালমান এফ রহমান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশে ৮৩ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে ১৭টি মামলা করা হয়েছে।
টিউলিপের পরিবারকে যারা যুক্তরাজ্যে সম্পত্তি দিয়েছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের (৭৩) ছেলে সায়ান রহমান (৪২)।
আজ সোমবার চার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে আবেদন করলে ঢাকা মহানগর হাকিম নাজমিন আক্তার এ আদেশ দেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি ও আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে, এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।
তিনি মন্তব্য করেন, ডলারের দাম বাড়ায় দেশে রপ্তানির ওপর প্রচুর প্রভাব পড়বে। ফলে প্রবাসী আয় ও রপ্তানিমুখী শিল্প উপকৃত হবে।
বুধবার বিকেলে ঢাকার সাভারে চামড়া শিল্প নগরী পরিদর্শনের পর মতবিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া সংসদ সদস্য সালমান ফজলুর রহমানকে (সালমান এফ রহমান) অবৈতনিক ঘোষণা করেছে সরকার।
বার্ষিক আয়ের ২৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা আসে ডিবেঞ্চার, ব্যাংক আমানত, সঞ্চয়পত্র ও শেয়ার থেকে।
‘প্রতিযোগিতা হবে কিন্তু আমি আশাবাদী যে আমি জিতব।’
আট মাস বয়সী শ্রীপুর টাউনশিপ নামের একটি কোম্পানি এক হাজার কোটি টাকা তুলছে এই বন্ড দিয়ে
‘গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সরকার পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হচ্ছে নির্বাচন।’
গবেষণা, উদ্ভাবন ও নীতি সহায়তার মাধ্যমে দেশের বেসরকারি খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার।
সালমান এফ রহমান বলেছেন, বিদেশিরা বর্তমান সরকারকে আগামীতে আর ভবিষ্যতে ক্ষমতায় দেখতে চায় না, বিএনপি নেতাদের এমন দাবি গুজব ছাড়া আর কিছুই নয়।