হোটেলগুলো ফাঁকা, রাস্তার ধারে পড়ে আছে বিক্রি না হওয়া পাহাড়ি ফল, পর্যটকবাহী জিপগুলোও অলস পড়ে আছে
বাঘাইছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার দ্য ডেইলি স্টারকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সাজেক থেকে ফেরার পথে তিন পর্যটক দুর্বৃত্তদের হাতে অপহৃত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক গতকাল মঙ্গলবার এই কথা বলেন।
গত শনিবার ভোর থেকে সড়ক ও নৌপথে ৭২ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দেয় বিক্ষুব্ধ জুম্ম ছাত্র-জনতা। সে কারণে সাজেকসহ আশপাশে প্রায় এক হাজার ৫০০ পর্যটক আটকা পড়েন।
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ির উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরিন আক্তার বলেন, ‘অবরোধের কারণে ঝুঁকি থাকায় কোনো গাড়ি আজ ছাড়া হয়নি। সাজেকে পর্যটকরা আটকা পড়েছে। পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা...
ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। ফলে কমেছে পর্যটক।
‘সড়কের পানি কমে যাওয়ায় সাজেকে আটকে থাকা পর্যটকবাহী গাড়িগুলো খাগড়াছড়ির উদ্দেশে রওনা দিচ্ছে।’
‘গতকাল যেসব গাড়ি এসেছে, সেগুলো সাজেকে অবস্থান করছে। আজ ফিরতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না।’
আজ সকাল ১১টার দিকে গণ অধিকার রক্ষা কমিটির পক্ষ থেকে কালো ব্যাজ ধারণ ও শোক সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম এলাকায় চাঁদের গাড়ি উল্টে ৯ জন আহত হয়েছেন।