সম্প্রতি জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ (এনপিএ) পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভায় গ্রাহকের মধ্যে আস্থা বাড়াতে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ নিয়েছে।
গতকাল বাংলাদেশ সরকার একটি বিধি প্রকাশ করে জানিয়েছে, পেনশনের অর্থ কোথায় এবং কীভাবে বিনিয়োগ করা হবে।
এসব ব্যাংকের নির্ধারিত অ্যাপ ব্যাবহার করেও গ্রাহকরা রেজিস্ট্রেশন ও অনলাইনে পেমেন্ট করতে পারবেন। ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন শাখা জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ফ্রন্ট অফিস হিসেবে কাজ করবে।
প্রত্যয় স্কিম নিয়ে কিছু ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ
বর্তমানে ‘প্রবাস’, ‘প্রগতি’, ‘সুরক্ষা’ ও ‘সমতা’ স্কিমে নিবন্ধনের সুবিধা আছে। ‘সমতা’য় দুই লাখ ২৪ হাজার ১৬৪, ‘প্রগতি’তে ২১ হাজার ২৯৪, ‘সুরক্ষা’য় ৫৬ হাজার ৯১৯ ও ‘প্রবাস’-এ ৭৯৯ জন নিবন্ধিত হয়েছেন।
সরকারি কর্মচারীদের এ স্কিমের নতুন প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে মন্ত্রী জানান।
১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ক্লাস নেবেন না শিক্ষকেরা
পেনশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইতোমধ্যে নিবন্ধনকারীদের জমা দেওয়া অর্থ থেকে ৪২ কোটি টাকা ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা হয়েছে।
বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত কর্মচারীদের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ সহজ করতে একটি সমঝোতা স্বাক্ষরিত হয়েছে।
তাদের মধ্যে অন্তত ৪৬৩ জন প্রথম কিস্তির চাঁদা জমা দিয়েছেন।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম আসলে কী বা কীভাবে কাজ করবে- এ ধরনের প্রশ্ন যে কারো মনে আসতে পারে। এখানে এমন ১১টি প্রশ্নের উত্তর তুলে ধরা হলো।
পাশাপাশি লাভজনক প্রকল্পগুলোয় বিনিয়োগ করা হলে সেখান থেকে ভালো পরিমাণে মুনাফা আসতে পারে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।