আজ বুধবার বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।
আরও ১৬৯টি স্থাপনার নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চলছে।
এর আগে মে মাসে ব্রিটিশ লেবার পার্টির আইনপ্রণেতা টিউলিপকে তলব করেছিল দুদক।
শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান ও সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনকেও ১৬ জুন হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৪ সালের ১৪ জুলাই গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনা উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আসাদুজ্জামান খান কামাল, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ তৎকালীন সরকারের অন্যান্য উর্ধ্বতন...
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাড়ে আট হাজার পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র আইসিটিতে জমা দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মোট পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ৪ আগস্টের রাত ছিল খুবই উত্তেজনাপূর্ণ ও ভয়ঙ্কর।
হলফনামায় তিনি ২১ দশমিক ৯১ একর জমি বা ৩১ লাখ টাকার বেশি সম্পদের তথ্য গোপন করেছিলেন বলে জানিয়েছে দুদক।
বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর তেজগাঁও থানায় মামলাটি দায়ের করেছিল দুদক।
ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ কথা বলেন।
নথি বলছে, এখন পর্যন্ত ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিদেশে বিনিয়োগের অনুমোদন পেয়েছে। কিন্তু সেই তালিকায় নাসা গ্রুপ নেই।
তিনটি গোয়েন্দা সংস্থা—ডিজিএফআই, এনএসআই ও পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) সরাসরি তাকে রিপোর্ট দিত।
তিনি আরও বলেন, কোনো দল-গোষ্ঠীর চেয়ে ভারতের দেখা উচিত সকল বাংলাদেশির কল্যাণ।
তিনি জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে এ পর্যন্ত ৩০০টির বেশি মামলা হয়েছে।
দেশে অস্থিতিশীলতার জন্য ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট রেজিম দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
‘পার্শ্ববর্তী দেশে থেকে তিনি উসকানি দিচ্ছেন, একটা অরাজকতা তৈরির প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তাকে সাপোর্ট করছে ভারতের পলিসিমেকাররা।’
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নূরল ইসলামকে তলব করে এ কথা জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'মিথ্যা ও বানোয়াট বক্তব্যের' তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ।
সিলেট সিটি করপোরেশনের হুইল এক্সকেভেটর নিয়ে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্ত্বরের পাশে প্রশাসনিক ভবনের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালটি ভাঙচুর করা হয়।