মঙ্গলবার দুদক মহাপরিচালক আখতার হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আগামী ৪ মে'র মধ্যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
বিএনপির জন্য একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, উদ্ভাবনী ভাবনাসম্পন্ন ও ভবিষ্যতমুখী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এখনই উপযুক্ত সময়। তাদের হতে হবে জনআকাঙ্ক্ষা, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নতুন প্রত্যাশা ও একবিংশ শতকের...
দ্য ক্যানবেরা টাইমস এটা নিয়ে দীর্ঘ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দুদক কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহসান ফরিদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততার তদন্ত প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায়ে বলে আদালতকে জানিয়েছি।
ফ্ল্যাটটি তিনি ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে গুলশান-২ এর ৭১ নম্বর রোডের একটি ফ্ল্যাট নিয়েছেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন কর্মকর্তা জানান, এ নিয়ে প্লট বরাদ্দের অনিয়ম সংক্রান্ত ছয়টি মামলার সব কটিতেই আদালত শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ গ্রহণ করলেন।
গত ২৫ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া শেখ হাসিনা, পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
নথি বলছে, এখন পর্যন্ত ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিদেশে বিনিয়োগের অনুমোদন পেয়েছে। কিন্তু সেই তালিকায় নাসা গ্রুপ নেই।
তিনটি গোয়েন্দা সংস্থা—ডিজিএফআই, এনএসআই ও পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) সরাসরি তাকে রিপোর্ট দিত।
তিনি আরও বলেন, কোনো দল-গোষ্ঠীর চেয়ে ভারতের দেখা উচিত সকল বাংলাদেশির কল্যাণ।
তিনি জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে এ পর্যন্ত ৩০০টির বেশি মামলা হয়েছে।
দেশে অস্থিতিশীলতার জন্য ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট রেজিম দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
‘পার্শ্ববর্তী দেশে থেকে তিনি উসকানি দিচ্ছেন, একটা অরাজকতা তৈরির প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তাকে সাপোর্ট করছে ভারতের পলিসিমেকাররা।’
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নূরল ইসলামকে তলব করে এ কথা জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'মিথ্যা ও বানোয়াট বক্তব্যের' তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ।
সিলেট সিটি করপোরেশনের হুইল এক্সকেভেটর নিয়ে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্ত্বরের পাশে প্রশাসনিক ভবনের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালটি ভাঙচুর করা হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের সদস্যদের মুর্যাল ভাঙচুর করা হয়।