অভিযোগ গঠনের সময় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তিনি ট্রাইব্যুনালে বলেন, আমি দোষ স্বীকার করছি। আমি পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের সমর্থনে বক্তব্য দেব।
আজ বুধবার বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।
আরও ১৬৯টি স্থাপনার নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চলছে।
এর আগে মে মাসে ব্রিটিশ লেবার পার্টির আইনপ্রণেতা টিউলিপকে তলব করেছিল দুদক।
শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান ও সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনকেও ১৬ জুন হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৪ সালের ১৪ জুলাই গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনা উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আসাদুজ্জামান খান কামাল, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ তৎকালীন সরকারের অন্যান্য উর্ধ্বতন...
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাড়ে আট হাজার পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র আইসিটিতে জমা দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মোট পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ৪ আগস্টের রাত ছিল খুবই উত্তেজনাপূর্ণ ও ভয়ঙ্কর।
হলফনামায় তিনি ২১ দশমিক ৯১ একর জমি বা ৩১ লাখ টাকার বেশি সম্পদের তথ্য গোপন করেছিলেন বলে জানিয়েছে দুদক।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানিয়েছেন।
গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে শেখ হাসিনার বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান। সেখান থেকেই তিনি অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে নানা বক্তব্য দিচ্ছেন।
অনুসন্ধানে তৎকালীন বাংলাদেশি ক্ষমতাসীনদের হাত দিয়ে ব্রিটেনের আবাসন খাতে ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড বা এর বেশি পরিমাণ অর্থে সম্পদ কেনার তথ্যও পাওয়া গেছে।
আজ রোববার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন কমিটি রেজুলেশনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে এই সুপারিশ করা হয়েছে।
কফিলের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগও রয়েছে। গত ১০ নভেম্বর কোতয়ালী থানায় ২৭৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন মো. রাইয়ান নামে এক ছাত্র। সেখানে কফিলকে ২৩ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলার...
সম্প্রতি বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই বিষয়ে জানিয়েছেন সংবাদমাধ্যমটি।
‘ভারতকে বলব শেখ হাসিনার প্রতি যদি এত মায়া তাহলে ভারতে তার জন্য আর একটা তাজমহল তৈরি করেন।’
তিনি বলেন, অভিযুক্ত যতই শক্তিশালী হোক, যে বাহিনীরই হোক তাকে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
‘বিচার বিভাগ এবং গণমাধ্যমের একাংশ, যাদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার কথা ছিল, তারা বরং কর্তৃত্ববাদী চর্চাকে উৎসাহিত করতে জড়িত ছিল।’