ভারত সরকারকে পাঠানো কূটনৈতিক নোটের জবাব না পেলে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে নয়াদিল্লিকে আরেকটি অনুস্মারক চিঠি পাঠাবে ঢাকা।
ওই ৮ প্রকল্পের তথ্য চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছে দুদক।
তবে এ বিষয়ে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিচারিক প্রক্রিয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে (হাসিনা) ফেরত চায়—জানিয়ে আমরা ভারত সরকারের কাছে একটি নোট ভারবাল (কূটনৈতিক বার্তা) পাঠিয়েছি।’
একজন সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে এই ক্ষতি আদায়ে তিনি আন্তর্জাতিক আইনি প্রচেষ্টা শুরু করেছেন।
কোন উপায়ে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানো হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভারতের বন্দী বিনিময় চুক্তি আছে। ওই চুক্তি অনুযায়ী হবে।’
টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ২০১৩ সালে বাংলাদেশে বেশি অর্থ ব্যয়ে একটি নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের চুক্তিতে মধ্যস্থতা করেছিলেন। এই চুক্তি থেকে তিনি ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন পাউন্ড (প্রায় ৫৭...
এর আগে শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে নয়টি প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।
ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের কাছে এই অভিযোগ জমা দেওয়া হয়।
বিরোধীদল কংগ্রেসের আইনপ্রণেতা মণীষ তিওয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারকে আজ মঙ্গলবার পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে বাংলাদেশের চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানান।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সুশাসনের অভাব ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসনের ঘাটতি অর্থনীতিকে মারাত্মকভাবে ক্ষতি করছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই প্রবণতা দেখা গেছে।
বৈঠকে আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে জয়শঙ্কর বলেন, 'এটি একটি চলমান ঘটনা। সরকার সঠিক সময় বেছে নিয়ে সে অনুযায়ী উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে।'
সাধারণত গণভবন ও এর চারিদিকে থাকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা। তবে আজ এর ভেতরে-বাইরে কোনো নিরাপত্তা দেখা যায়নি।
দিল্লির কাছাকাছি এই বিমান ঘাঁটিটি উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদ জেলায় অবস্থিত।
ভারতে কিছুটা যাত্রাবিরতি করে লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হতে পারেন তিনি।
‘তিনি একটি বক্তৃতা রেকর্ড করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তারও সুযোগ পাননি।’
‘হেলিকপ্টারের গুলি ঘরের মধ্যে ঢুকবে কীভাবে’
আঞ্চলিক কানেকটিভিটি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, চার দেশের (বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, নেপাল ও ভুটান) মধ্যে কানেকটিভিটি জোরালো করার জন্য আমার সব দরজা খোলা।