‘আটককৃতদের শরীর ও ঘর তল্লাশি করে পাঁচটি বিদেশি পিস্তল, দুটি দেশিয় বন্দুক ও ১৮ রাউন্ড গুলি পাওয়া যায়।’
পুলিশ তাৎক্ষণিক এ হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেনি।
ঈদ উপলক্ষে তারা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বসবাসরত স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন বলে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন।
অপহরণের পর মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে জোরপূর্বক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে রোহিঙ্গাদের
বিবিসি বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গার সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয়েছে, সেনা কর্মকর্তারা তাদের বিভিন্ন ক্যাম্পে এসে অপেক্ষাকৃত তরুণ সদস্যদের সামরিক প্রশিক্ষণে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
এই আইন নিয়ে বাংলাদেশের ভাবনার জায়গা কোথায়?
সকালে র্যাবের অভিযানে তাদের আটক করা হয়
চক্রটি ২০১৯ সাল থেকে রোহিঙ্গাদের এবং বাংলাদেশি অপরাধীদের ভিন্ন নাম ও ঠিকানায় পাসপোর্ট করে দিয়ে আসছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে গাছার শরিফপুর (সোন্ডা) রড মিল এলাকার একটি বাসা থেকে ফয়জুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বাংলাদেশকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা ও দারিদ্র্যপীড়িত সম্প্রদায়ের সহায়তার জন্য ২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার দেয়া হবে
প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তার পাশাপাশি অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং স্বনির্ভরতা ও জীবিকা সহায়তা দিতে এই অর্থ খরচ করা হবে।
‘উদ্ধারকৃত রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন যে তাদেরকে সাগরপথে ট্রলারযোগে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য জড়ো করা হয়েছিল। রাতের যেকোনো সময় তাদের ট্রলারে তুলে দেওয়ার কথা ছিল।’
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয় সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) জানায়, নভেম্বর থেক শুরু করে এক হাজার ২০০ রোহিঙ্গা সদস্য ইন্দোনেশিয়ায় এসেছেন। যার ফলে মোট আগতদের সংখ্যায় দাঁড়িয়েছে প্রায় এক হাজার ৬০০।
নিহতদের মধ্যে তিনজন রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সমর্থক।
কক্সবাজারের উখিয়ায় এক রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার দিকে উখিয়ার ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই/৪ ব্লকে ঘরে ঢুকে তাকে গুলি করে সন্ত্রাসীরা।
আন্তসীমান্ত অপরাধীদের একটি চক্র ৫৭ জন রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে পাচার করে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করছিল। পাচারের প্রস্তুতির সময় কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভের পাশের সৈকত থেকে তাদের উদ্ধার করে পুলিশ।
আরকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) শীর্ষ তিন কমান্ডারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা...
রাষ্ট্রদূত বলেন, আমরা প্রত্যাবাসনের খুব কাছাকাছি কিন্তু তবুও কিছু প্রচেষ্টা প্রয়োজন এবং আমরা এর জন্য কাজ করছি।
বিমানবন্দরে অবতরণের পর এই পরিবারের আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে এয়ারপোর্ট এপিবিএন গোয়েন্দা দল তাদের ওপর নজর রাখতে শুরু করে।