আজ দুপুর ২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতু দিয়ে ১৯ হাজার ৮৭০টি যান পারাপার হয়, যার মধ্যে ১২ হাজার ১৯১টি ঢাকামুখী।
দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশপথ হিসেবে পরিচিত এই মহাসড়কে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার পর থেকে দূরপাল্লার গাড়ির সংখ্যা বাড়তে থাকে।
‘পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে রুট পারমিট দেওয়া বন্ধ থাকা শহরে বাসের সংখ্যা কমে যাওয়ার বড় কারণ।’
গত রোববার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ এ বিধিমালা অনুমোদন দিয়েছে
এই সময় এই সেতু দিয়ে পারাপার হয়েছে ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন।
‘আজ ভোর ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়েছে ২৯ হাজার ৭৮০টি যানবাহন।’
যানবাহনগুলো মধ্যে বাস ১৬২টি, ট্রাক ৪৪টি, কাভার্ডভ্যান ২৩টি, মোটরসাইকেল আটটি ও অন্যান্য গাড়ি ২৬টি।
মোটরসাইকেল থেকে শুরু করে প্রায় ৩৫০ রকমের গাড়ির ফিল্টার তৈরি করে বগুড়া মোটরস প্রাইভেট লিমিটেড।
সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় বড় গাড়িগুলো ধীরগতিতে চললেও ছোট ছোট যানবাহন চলাচল করতে পারছে না।
পদ্মা সেতুতে যান চলাচলে উন্মুক্ত হওয়ার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে যানবাহনের চাপ কমেছে। এই নৌপথে আজ সকাল থেকে চির পরিচিত দৃশ্য গাড়ির দীর্ঘ লাইন দেখা যায়নি।