মিলগেটেই মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৭২ থেকে ৭৪ টাকা কেজি দরে।
গবেষকরা বলেন, চাল অতিরিক্ত পলিশ করলে এতে থাকা আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘বি’র মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান কমে যায়।
‘এক মাসে আগে ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে এলে ব্যাগের অর্ধেক ভর্তি হতো না। এখন ২০০-৩০০ টাকায় ব্যাগ ভরে যাচ্ছে। চালের দাম একটু বেশি। সবজির দাম কম।...’
নওগাঁর চালকল মালিক ও ব্যবসায়ীরা বলেছেন, ধানের দামের ওপরে মাঠ পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা চালের একটি দাম নির্ধারণ করে এবং বাজার মনিটরিংয়ের অভাবে বিভিন্ন বাজারে যাওয়ার পর তা বেড়ে যায়।
বাজারে মিনিকেট নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না বলে সরকারের পক্ষ থেকে যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে তা বাস্তবায়ন কঠিন বলে জানিয়েছেন চাল ব্যবসায়ীরা।
বাজারে মিনিকেট চালের চাহিদা ব্যাপক। কিন্তু মিনিকেট নামে ধানের কোনো জাত নেই। তাহলে মিনিকেট নামে যে চাল বিক্রি করা হয় সেটি আসলে কী? চালের নাম মিনিকেট দিয়ে কি সাধারণ মানুষকে প্রতারিত করা হচ্ছে?
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেছেন, মিনিকেট প্রকৃতপক্ষে চালের কোনো জাত নয়। বাজারে মিনিকেট চাল বিক্রি বন্ধ করতে আমরা অভিযান শুরু করবো।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেছেন, মিনিকেট প্রকৃতপক্ষে চালের কোনো জাত নয়। বাজারে মিনিকেট চাল বিক্রি বন্ধ করতে আমরা অভিযান শুরু করবো।