ইতোমধ্যে বিষয়টি তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠনের অনুমোদন পেয়েছে ইসির এনআইডি শাখা।
২০১৯ সালে এনআইডি কার্ডে ছবিও পরিবর্তন করেছিলেন হারিস। তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ এই ছবি পরিবর্তনের জন্য সুপারিশ করেছিলেন।
চক্রটি ২০১৯ সাল থেকে রোহিঙ্গাদের এবং বাংলাদেশি অপরাধীদের ভিন্ন নাম ও ঠিকানায় পাসপোর্ট করে দিয়ে আসছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।
জামিনে থাকা ডা. সাবরিনা নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন এবং ন্যায়বিচার প্রার্থনা করেন।
কক্সবাজারের উখিয়ার একটি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ভুয়া এনআইডি ও জন্ম সনদ তৈরির সরঞ্জামসহ ৫ জনকে আটক করেছে আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।