‘বেশিরভাগ ব্যাংকের ব্যালান্সশিট কাল্পনিক, সাজানো তথ্যের ওপর নির্মিত।’
ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞরা বলছেন—সুশাসন, ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ, আগাম সতর্কীকরণ ব্যবস্থা ও ঋণ পুনরুদ্ধারে জোর দেওয়ায় খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমেছে। বহুজাতিক ব্যাংকের পাশাপাশি কয়েকটি দেশি ব্যাংক এসব নীতি মেনে চলেছে।
মূলধন ও প্রভিশনিংয়ের ঘাটতি দূর করতে বাংলাদেশ ব্যাংক মুনাফা অর্জনকারী ১২ ব্যাংককে তাদের নিজ নিজ বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত বাস্তবসম্মত ও সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর প্রতি মানুষের আস্থা কমার কারণ—বিতর্কিত কর্মকাণ্ড, আর্থিক কেলেঙ্কারি, স্বচ্ছতা ও সুশাসনের অভাব।
ফলে কিছু ব্যাংকে আমানতের প্রবৃদ্ধি স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমানত বেড়েছে ৩২ শতাংশ পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ভালো ব্যাংকগুলোর আমানত বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
‘ঋণখেলাপিদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে। অন্যথায় অন্যরাও ঋণ খেলাপি হতে উৎসাহিত হবেন।’
আজ সকালে মতিঝিল ও পল্টনে ব্যাংকের শাখাগুলোর ক্যাশ কাউন্টারে লম্বা লাইন দেখা গেছে।
কিছু ব্যাংক এখনো তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী মূলধন ধরে রাখতে পারলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী এই খাতে রয়েছে বড় ফারাক।
শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো নিয়ে বিতর্ক ও আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে সেসব ব্যাংকের ওপর গ্রাহকদের আস্থা কমেছে। এসব ইসলামী ব্যাংকের অনেকগুলোই বিগত সরকারের আমলে বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের...
আজ সকালে মতিঝিল ও পল্টনে ব্যাংকের শাখাগুলোর ক্যাশ কাউন্টারে লম্বা লাইন দেখা গেছে।
কিছু ব্যাংক এখনো তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী মূলধন ধরে রাখতে পারলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী এই খাতে রয়েছে বড় ফারাক।
শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো নিয়ে বিতর্ক ও আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে সেসব ব্যাংকের ওপর গ্রাহকদের আস্থা কমেছে। এসব ইসলামী ব্যাংকের অনেকগুলোই বিগত সরকারের আমলে বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের...
এক ডজনেরও বেশি ব্যাংকে মন্দ ঋণের পরিমাণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোখলেসুর রহমান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল দ্য ডেইলি স্টার। তবে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এতে সরকারি এই সংস্থার উন্নয়ন প্রকল্প বিলম্বিত হচ্ছে এবং নিয়মিত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের জারি করা এক অধ্যাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ঋণের মধ্যে ভোক্তাঋণের হার ছিল আট দশমিক ৬২ শতাংশ। আগের বছরে তা ছিল আট দশমিক ৮৬ শতাংশ।
‘বিদেশিরাও মতিঝিলের পরিবর্তে গুলশান ও বনানী বেশি পছন্দ করেন।’