বৈদেশিক ঋণ

রাজস্ব ব্যয়ের অর্ধেকের বেশি খরচ সুদ পরিশোধে

চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে সুদ পরিশোধ করা হয়েছে ৫৮ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা।

মুডি’স রেটিং / বাংলাদেশের ঋণমান ‘স্থিতিশীল’ থেকে নেমে ‘নেতিবাচক’

মুডিস বলছে, চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং দুর্বল প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশকে ঘাটতি পূরণের জন্য স্বল্পমেয়াদী অভ্যন্তরীণ ঋণের ওপর ক্রমশ নির্ভরশীল করছে।

বিদেশি ঋণ আসার তুলনায় পরিশোধের খরচই বেশি

বৈশ্বিক সুদের ক্রমবর্ধমান হার ও প্রচুর বিদেশি ঋণ নেওয়ার প্রেক্ষাপটে গত জুলাই ও আগস্টে বিদেশি ঋণ পরিশোধের খরচ এর আগের বছরের তুলনায় ৪৭ শতাংশ বেড়ে ৫৮৯ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।

বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ প্রথমবারের মতো ৪০০ কোটি ডলার ছাড়াল

‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে দুটি উদ্বেগের বিষয় হলো—কম রাজস্ব আদায় ও চলমান ডলার সংকট।’

বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ: ৩ বছরে পরিশোধের পরিমাণ বাড়বে ৬৩ শতাংশ

গত অর্থবছরে সরকার ২ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ পরিশোধ করেছে

১ বছরে সরকারের সুদ পরিশোধে খরচ বেড়েছে ২২ শতাংশ

২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে সরকারের মোট বকেয়া ঋণের পরিমাণ ছিল ১৬ লাখ ১৭ হাজার ৩১২ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ ছিল নয় লাখ ৪৪ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা ও বকেয়া বৈদেশিক ঋণ ছয় লাখ ৭২ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা।

ক্রমবর্ধমান ঋণ পরিশোধ রিজার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুসারে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ৪১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই মাসে তা ছিল ১৭ কোটি ৯০...

যেসব কারণে ঝুঁকিতে অর্থনীতি

সুদের হারের বেধে দেওয়া সামষ্টিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার একটি কারণ উল্লেখ করে সরকারকে বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর।

মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ৫৫৮ ডলার, ৭ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে

বাংলাদেশে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ৭ বছর আগের তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই বৈদেশিক ঋণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

মে ১৯, ২০২২
মে ১৯, ২০২২

আমরা হাজী মুহাম্মদ মহসিনের মতো দেশ পরিচালনা করছি: অর্থমন্ত্রী

আগামীতে যে বৈদেশিক ঋণ শোধ করতে হবে তা মাত্র ২ মাসের রেমিট্যান্স আয়ের সমান বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

  •