বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে ঝাড়খণ্ডের জনগণ। তাদের ভরাডুবি নিশ্চিত করে রাজ্যটিতে আবার ক্ষমতায় ফিরেছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) নেতৃত্বাধীন জোট।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঝাড়খণ্ড সরকারকে নির্বাচনী লাভের জন্য বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত করার পর এসব প্রশ্ন উত্থাপন করেন মুখ্যমন্ত্রী সোরেন।
ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়তে পারলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও মন্তব্য করেন অমিত শাহ।
মঙ্গলবার নবান্ন অভিযানকে ঘিরে পুলিশের বাড়াবাড়ির প্রতিবাদে ১২ ঘণ্টার পশ্চিমবঙ্গ ‘বনধ’ (অবরোধ) কর্মসূচি ঘোষণা করে বিজেপি।
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারের প্রশংসার পাশাপাশি কৃতজ্ঞতা জানান শশী থারুর।
দুই নেতা ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু ওম বিড়লাকে স্বাগতম জানান এবং তাকে স্পিকারের জন্য নির্ধারিত আসনের সামনে নিয়ে যান।
বিজেপির দীর্ঘদিনের একনিষ্ঠ কর্মী ওম বিড়লা। ছাত্রনেতা হিসেবে রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। পরপর দুইবার বিজেপির টিকিটে রাজস্থানের কোটা-বুন্দি আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জানান, এই দুর্ঘটনার পর রাজ্য সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা দিয়েছে।
এর আগে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
বিজেপির দীর্ঘদিনের একনিষ্ঠ কর্মী ওম বিড়লা। ছাত্রনেতা হিসেবে রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। পরপর দুইবার বিজেপির টিকিটে রাজস্থানের কোটা-বুন্দি আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জানান, এই দুর্ঘটনার পর রাজ্য সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা দিয়েছে।
এর আগে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
মন্ত্রিসভায় ৭৮ থেকে ৮১ জন সদস্য থাকতে পারেন। তবে আজ শুধু ৩০ জন শপথ নেবেন বলে নিশ্চিত করেছেন সূত্ররা।
আজ শুক্রবার প্রেসিডেন্ট কমপ্লেক্সে এনডিএ জোটের সদ্যনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা বৈঠক করবেন। এই বৈঠকের পরই প্রেসিডেন্টের সঙ্গে জোটের জ্যেষ্ঠ নেতৃবৃন্দের বৈঠক হবে।
কুলবিন্দর বলেন, কৃষক আন্দোলন চলাকালীন সময় ‘তিনি (কঙ্গনা) একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন—তিনি বলেন, ১০০ রুপির লোভে কৃষকরা বসে আছে। তিনি নিজে কি সেখানে যেয়ে বসবেন? তিনি যখন এই বিবৃতি দেন, তখন আমার মা সেখানে...
ভারতের নির্বাচন আরও একবার প্রমাণ করেছে যে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকলে ‘জনরায়’ সবসময়ই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। অপরদিকে, মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বাধা দিলে তা গণতন্ত্রের ভিতকে ধ্বংস করে দেয়।
২০১৪ এর পর নজিরবিহীন পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও তার দল বিজেপি। এবার সরকার গঠনের জন্য মোদিকে মিত্রদের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে।
এনডিএ জোটের দুই প্রধান শরিক চন্দ্রবাবু নাইডু ও নীতীশ কুমার কেন্দ্রীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে দরকষাকষি শুরু করেছেন
এদিকে,কংগ্রেসসহ বিরোধী জোটের নেতারাও বৈঠকে বসেছেন দিল্লিতে।