কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শিক্ষার্থীদের অগ্রিম শীতের ছুটি হিসেবে ৯ থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল বন্ধ রাখা হবে।
রোববার সকালে কিছু কিছু এলাকায় একিউআই আগের দিনের চেয়ে ছিল অনেকটা কম। যেসব এলাকায় আগের দিন একিউআই পাঁচশোর উপরে ছিল, তা নেমে এসেছে চারশোর কাছাকাছি। কোথাও কোথাও চারশো নিচে। তবে এখনো গুরুতর হিসেবেই দেখা...
তালিকার দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে দুবাই এবং জাকার্তা।
বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা।
ভারতের দিল্লি ও চীনের উহান যথাক্রমে ১৮০ ও ১৭১ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
ঢাকার বাতাসের বর্তমান অবস্থা ‘অস্বাস্থ্যকর’। শনিবার সকাল ৯টা ৪ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৯৮ নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানীর অবস্থান দ্বিতীয়।
বারবার নির্দেশ দেওয়ার পরও ঢাকায় বায়ু দূষণ রোধে ব্যর্থতার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ভর্ৎসনা করেছেন হাইকোর্ট।
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
ঢাকার বাতাসের বর্তমান অবস্থা ‘অস্বাস্থ্যকর’। শনিবার সকাল ৯টা ৪ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৯৮ নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানীর অবস্থান দ্বিতীয়।
বারবার নির্দেশ দেওয়ার পরও ঢাকায় বায়ু দূষণ রোধে ব্যর্থতার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ভর্ৎসনা করেছেন হাইকোর্ট।
ভারতের দিল্লি ও মুম্বাই যথাক্রমে ২৫১ ও ২২০ একিউআই স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
শুক্রবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকার একিউআই স্কোর ১৯৬
এক সপ্তাহ ধরে বায়ুদূষণে বিশ্বের মধ্যে শীর্ষে আছে ঢাকা। এ অবস্থায় বায়ুদূষণ রোধে কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে ঢাকা। আজ বুধবার সকাল ৯টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ঢাকার স্কোর ছিল ৩১৯।
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আবারও ঘনবসতিপূর্ণ ঢাকা প্রথম স্থানে এসেছে।
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ নিয়ে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। আজ শনিবার সকালে ৮টা ৪৭ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ২৩৮।
বায়ু দূষণের কারণে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে অন্তত ৭৮ হাজার ১৪৫ জন মারা গেছেন। অথচ, এই খাতে ২০১৯ সালে জিডিপির প্রায় ৩ দশমিক ৯ থেকে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ ব্যয় করে বাংলাদেশ।