এখন পর্যন্ত বকেয়া আমদানি বিল দাঁড়িয়েছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কাছে সবচেয়ে বেশি বকেয়া আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে
প্রাথমিকভাবে চারটি নোট পুনরায় নকশা করা হবে। পরবর্তীতে অন্যান্য নোটগুলোতেও পরিবর্তন আনা হবে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১৫ লাখ কোটি টাকা মোট ঋণের প্রায় ৩২ শতাংশই দুর্দশাগ্রস্ত ঋণ। এ পরিসংখ্যান এক বছর আগের চেয়ে প্রায় এক লাখ কোটি টাকা বা ২৬ শতাংশ বেশি।
তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকের তুলনায় এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে বিদেশি ঋণ বেড়েছে চার শতাংশ।
ফরেনসিক নিরীক্ষা হলো, কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনসহ সব তথ্য খতিয়ে দেখা। ওই নিরীক্ষায় জালিয়াতি ও অনিয়ম পাওয়া গেলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যবহার করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত হয়।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের ১১ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেয়, যে পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ সাইফুল আলম।
গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিলে প্রকৃত রপ্তানি ইপিবির দেওয়া তথ্যের চেয়ে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার কম ছিল।
হঠাৎ এই তথ্যগত পরিবর্তনের উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন না অর্থনীতিবিদরা। অন্যদিকে কর্তৃপক্ষও প্রায় নীরব, তাই উত্তরের চেয়ে এখন যেন প্রশ্নই বেশি!
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, বিনিময়ে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ টাকা সংগ্রহ করেছে।
কিন্তু বছরব্যাপী দেশের প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক নিম্নমুখী ছিল। ফলে অর্থনীতি আশা অনুযায়ী ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
বর্তমানে বিতরণকৃত ঋণের ১১ দশমিক ১১ শতাংশই খেলাপি ঋণে পরিণত হয়েছে।
নতুন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী যখন ২০২৫ অর্থবছরের জন্য তার প্রথম বাজেট পেশ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন ব্যাংকিং খাতে সুশাসনের অভাব নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।
জনতা ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের শেষ প্রান্তিকে খেলাপি হয়েছে অ্যাননটেক্স গ্রুপ ও এস আলম গ্রুপ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।
সরকার ও আইএমএফের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সর্বশেষ উদ্যোগ নেওয়া হলেও আগামী বছরের জুনের আগে রিজার্ভ বাড়বে না।