আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিয়ে নয়, আগামী নির্বাচন নিয়ে বিএনপি চিন্তিত।
‘আপনারা সবাই সজাগ থাকবেন, সতর্ক থাকবেন। বিপদ শেষ হয়ে যায়নি। নতুন করে বিপদ আসার সম্ভাবনা আছে। গণতন্ত্রকে আবার আঘাত ও নষ্ট করার চক্রান্ত চলছে।’
‘ফ্যাসিবাদমুক্ত হলেও এখন পর্যন্ত কিন্তু আমরা গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করার কাজটা শুরু করতে পারিনি।’
‘আপনারা (সরকার) যদি মনে করেন, শুধু ছাত্ররাই আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে, তাহলে আপনারা ভুল করছেন, আপনারা হোঁচট খাবেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন সব শ্রেণি-পেশার মানুষের বহু বছরের আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতি।’
‘আমরা ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চাই না।’
‘আমরা কোনো বিরাজনীতিকরণের রাজনীতি বিশ্বাস করি না।’
‘দেশ, রাষ্ট্র ও জনগণকে যারা ন্যায়, ইনসাফ, শান্তি ও সমৃদ্ধি উপহার দেবে, রাজনীতি করার অধিকার কেবল তাদের থাকবে—অন্য কারও না।’
গণতন্ত্রে ফিরে আসতে হলে নির্বাচন ছাড়া তো সুযোগ নেই।
যে গোলযোগ সৃষ্টি হচ্ছে, আমরা সেগুলো বন্ধ করতে চেষ্টা করছি।
‘জামায়াত নিষিদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিবৃতি দেখলেই বোঝা যায়, জামায়াতের সঙ্গে তাদের বন্ধন কত নিবিড়।’
তিনি আহতদের যথাযথ চিকিৎসার আশ্বাস দেন এবং তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।
‘এটা আবার অদ্ভুত ব্যাপার যে, আমাদের অতি বামপন্থীরা এখন শিবিরের লেজুড়বৃত্তি করে, জামায়াতের লেজুড়বৃত্তি করে।’
‘জাতীয় স্বার্থে দেশবিরোধী এই অপশক্তিকে নির্মূল করা প্রয়োজন।’
‘আমরা বিকেল ৩টা থেকে ধাপে ধাপে এই পরিস্থিতির কারণে রাত ৯টায় ইন্টারনেট বন্ধ করিনি, ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে গেছে।’
‘পাশাপাশি সেফটি-সিকিউরিটির জন্য তাদের আমরা রেখেছি’
‘রাজনৈতিক মতলবে বিএনপি-জামায়াত এই আন্দোলনের ওপরে ভর করেছে তাদের দীর্ঘ দিনের ব্যর্থতা অবসানের জন্য।’
‘আমি তো কষ্ট লাঘব করেছি কিন্তু যারা এভাবে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষকে সেই কষ্টে আবার ফেলে দিলো, তাদের বিচার এ দেশের মানুষকেই করতে হবে। আমি খালি সকলের সহযোগিতা চাই। আর এইভাবে মায়ের কোল খালি হোক এটা আমি...
‘সময় ও যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতার কারণে বিবৃতির মাধ্যমে সম্মতি প্রদান করা যেতে পারে,’ উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব।
‘মির্জা ফখরুল সংবাদ সম্মেলনে করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবারও উসকানি দিচ্ছেন।'