২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। এই বাজেট নিয়ে কী ভাবছেন সাধারণ মানুষ? বাজেট থেকে তাদের কী প্রত্যাশা?
সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স এক বিবৃতিতে জাতীয় সংসদে উত্থাপিত বাজেট সম্পর্কে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় একথা বলেন।
প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বলেছে, বাজেটে সামষ্টিক অর্থনীতির যেসব প্রক্ষেপণ করা হয়েছে তা অলীক এবং অর্জনযোগ্য নয়।
করারোপের কিছু প্রিন্সিপাল আছে; নো ইনকাম, নো ট্যাক্স। আমার যদি ইনকাম না থাকে তাহলে আমি কেন ট্যাক্স দিতে যাব!
ইতোমধ্যে ২৫টি ক্যাশভিত্তিক কর্মসূচির মধ্যে ২২টি কর্মসূচির অর্থ সরাসরি উপকারভোগীর ব্যাংক হিসাব বা মোবাইল ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হচ্ছে।
সর্বজনীন বাংলা কিউআর ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ব্যবসায়ীসহ সব ব্যবসায়ীকে ডিজিটাল পেমেন্টের আওতায় এনে 'ক্যাশলেস বাংলাদেশ' গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে অর্থমন্ত্রী আ হ ম...
বর্তমানে কনটেইনার আমদানিতে ১৫ শতাংশ শুল্ককর ছিল, যার পুরোটাই ছাড় পাবেন আমদানিকারকরা।
আমাদের ফরেন কারেন্সি যেহেতু এক্সপোর্ট ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল...
কৃষি খাতে বাজেট বরাদ্দ আগামী অর্থবছরে টাকার অঙ্কে বাড়লেও খাতওয়ারি বরাদ্দের নিরিখে এবার এই খাতে বরাদ্দ শতকরা দশমিক ৩৩ ভাগ কমেছে।
দেশে সব পর্যায়ের মানুষের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা পৌঁছে দিতে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। অর্থমন্ত্রী আজ তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির...
বড় বড় অবকাঠামোর মধ্যে বড় বড় চুরি-ডাকাতি ছাড়া তো আমরা কিছু দেখছি না
৫ লাখ কোটি টাকা আসবে রাজস্ব আয় হিসেবে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা।
আমদানি করা যন্ত্রাংশ অ্যাসেম্বল করে তৈরি হ্যান্ডসেটের ওপর ভ্যাট ৩ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হচ্ছে।
সরকারের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বাড়াতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য সম্পত্তি নিবন্ধন কর দ্বিগুণ করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল।
ব্যাগেজ বিধিমালা অনুযায়ী বিদেশ থেকে আসা একজন যাত্রী স্বর্ণের বার আনার ক্ষেত্রে শুল্ক দ্বিগুণ করা হয়েছে এবারের বাজাটে। সেই সঙ্গে একজন যাত্রী সঙ্গে করে কী পরিমাণ স্বর্ণ নিয়ে আসতে পারবেন তার সীমাও...
চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ নির্ধারণ করেছিল সরকার।
চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিদ্যমান আবাসন সুবিধা ৮ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশে উন্নীত করা হবে।