হাজতখানায় থাকা অপর চার আসামি আবু সুফিয়ানের ওপর চড়াও হয় বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
স্বপ্রণোদিত হয়ে ইউএনওকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত
রোববার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বগুড়া শহরের জেলখানা মোড় এলাকায় একটি জুসবারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
চিকিৎসাধীন পিলুর ভাই এমদাদ হোসেন নিশ্চিত করেছেন, তারা বিষাক্ত মদপান করেছিলেন।
‘প্রতিবন্ধী ওই নারীকে গত ১৩ মার্চ ও দুই শিশুকে আজ সকালে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কিছুদিন আগে কারাগারে যান আলোচিত শ্রমিক লীগ নেতা তুফান।
প্রতি বছর মাঘ মাসের শেষ বুধবার নদীর তীরে এই মেলা বসে। মেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাছ ব্যবসায়ীরা বিশালাকার মাছ নিয়ে আসেন। ৩০ কেজি পর্যন্ত ওজনের মাছও দেখা যায় এই মেলায়।
ওসি বলেন, ‘জানাজার সময় তার এক হাতে হাতকড়া ছিল। আসলে তিনি তো বন্দি। নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে তার এক হাতে হাতকড়া ছিল।’
আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানায় জুলাই অভ্যুত্থানে গণহত্যার মামলাসহ মোট ১২টি মামলা রয়েছে।
বগুড়ায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের এবং স্থানীয় তিন সাংবাদিক নেতাসহ ১৩৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়েছে।
মামলায় হত্যার হুকুমদাতা হিসেবে শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরকে আসামি করা হয়েছে।
ছাত্রদের ওপর নির্বিচার গুলি করার দৃশ্য দেখে তিনি নিজেকে আটকে রাখতে পারেননি।
জলকামানের পানিতে পা পিছলে রাস্তায় পড়ে যায় শুভ। রাস্তা থেকে উঠার সময় তার সারা শরীরে পুলিশের ছররা গুলি লাগে।
মামলায় শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরকে হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া, অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে আরও ৩৫০ জনকে।
সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানে পাঁচজন নিহতের তথ্য পাওয়া গেছে।
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় বিক্ষোভকারীরা বগুড়া সাতমাথায় ট্রাফিক পুলিশ বক্সে আগুন দেন।
৩টায় শহরের সাতমাথা এলাকায় শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ কয়েক হাজার মানুষ জড়ো হন।
গত বুধবার সারিয়াকান্দি ও সোনাতলা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একই আইনে, একই অভিযোগে ওই দুই শিশুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়।
প্রচন্ড বৃষ্টির মধ্যেই বিক্ষোভকারীরা মিছিল করে সাত রাস্তার মোড়ে আসেন। বিকেল সাড়ে ৩টায় আনুমানিক আড়াই হাজার বিক্ষোভকারী সাত মাথার সবকটি রাস্তায় অবস্থান নেন।