তিনি বলেন, নির্বাচনের কথা বলে মূলা ঝুলানো হচ্ছে। আমরা কোনো ধোঁকাবাজিতে বিশ্বাস করব না।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচনে আমরা অংশগ্রহণ করব না। এ ধরনের নির্বাচন জনগণের হতে পারে না।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, পদযাত্রার মাধ্যমে জনগণের দুঃখ-দুর্দশা শোনার পর তারা ইশতেহার ও ঘোষণাপত্র তৈরি করবেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, আবু সাঈদ যেভাবে পুলিশের বুলেটের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল, সেটাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আমাদের অনুপ্রেরণা ছিল। আবু সাঈদের মতো অন্য সকল শহীদেরা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপে আমাদের...
বাংলাদেশের ইতিহাস সৃষ্টিকারী এ ছাত্রনেতা, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপদেষ্টা ও বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম সম্প্রতি...
জুলাই-অগাস্টে জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ দুইটাই দেওয়া সম্ভব বলে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেন, সাধারণের দল হিসেবে আমরা শাপলাকে সর্বোচ্চ প্রায়োরিটি দিয়ে আবেদন করেছি।
এনসিসি গঠনকে ক্ষমতার ভারসাম্য হিসেবে উল্লেখ করেছেন নাহিদ ইসলাম।
বেকার সমস্যা থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান শুরু হয়েছিল উল্লেখ করে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, কর্মসংস্থানের আন্দোলন থেকেই কিন্তু এই গণ–অভ্যুত্থানের সূত্রপাত। ফলে তরুণদের ব্যাপকভাবে প্রত্যাশা ছিল বেকার...
দলের চেয়ে নেতা বড়, দেশের চেয়ে দল বড়—এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে
নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনী, পুলিশ, আমলা, মিডিয়ার নিরপেক্ষতা প্রয়োজন।
আমরা মনে করি, ৫ আগস্ট বাংলাদেশের জনগণ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট রাজনীতির আর কোনো জায়গা হবে না।
তিনি বলেন, এখনো দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্থিতিশীল না হওয়ায় এই মুহূর্তে নির্বাচন সম্ভব না।
রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম এ কথা বলেছেন।
এনসিপির ‘গণমানুষের ইফতার’ আয়োজনে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন নাহিদ।
‘বর্তমান আইনশৃঙ্খলা ও পুলিশের পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, এর মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব নয়।’
‘যারা জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং যারা গত ১৫ বছর এই বাংলার মাটিতে জুলুম করেছে, দ্রুত সময়ের মধ্যে এর বিচার বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায়।’
নাহিদ বলেন, বাংলাদেশে ভারতপন্থী ও পাকিস্তানপন্থী কোনো রাজনীতির ঠাঁই হবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হন।