‘একটা ভালো খবর গ্যাস এবং তেলের স্তর ভিন্ন ভিন্ন। আগে আমাদের গ্যাসের সঙ্গে কিছু তেল আসতো।’
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা অতিদ্রুত স্বাভাবিক করা হবে।
'বাজারে গেলে দেখা যায়, খুচরা দোকানদারেরা বিভিন্ন এলাকাতে বিভিন্ন উপায়ে দামটা বাড়িয়ে দেয়।'
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের জন্য আগামী ২ বছর ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এই ২ বছর আমাদের ‘ব্যাঙলাফ’ দিয়ে এগুতে হবে।
অন্য জেলায় শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে
নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আগামী ৫-৬ বছরের মধ্যে আরও ৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাইপলাইনে আছে।
সারাদেশে চলমান ঘনঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন যখন গরমে হাঁসফাঁস করছে, তখন এ পরিস্থিতিকে 'অনাকাঙ্ক্ষিত' উল্লেখ করে ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ।
আমি মনে করি, এটা খুব সাময়িক। এটা নিয়ে এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই।
জ্বালানি সংকটের কারণে চলমান লোডশেডিং আরও কিছু দিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
সারাদেশে চলমান ঘনঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন যখন গরমে হাঁসফাঁস করছে, তখন এ পরিস্থিতিকে 'অনাকাঙ্ক্ষিত' উল্লেখ করে ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ।
আমি মনে করি, এটা খুব সাময়িক। এটা নিয়ে এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই।
জ্বালানি সংকটের কারণে চলমান লোডশেডিং আরও কিছু দিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সরকার জ্বালানি তেলে সরাসরি কোনো ভর্তুকি দেয় না।
নির্বাচনের বছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে ‘পুরোপুরি সমন্বয়’ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন।
ইন্ট্রাকো সরকারের কাছ থেকে প্রতি ঘনমিটার গ্যাস ১৭ টাকা দরে কিনে ৪৭ টাকা ৬০ পয়সা দরে বিক্রি করবে।
‘আমরা জ্বালানি খাতে ভর্তুকি বিধানের বর্তমান প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য এটি নিয়ে কাজ করছি।’
তিনি বলেন, ‘সরকার এ ২ সেক্টরে যে ভর্তুকি দেয়, সেটা সামনে আর দেওয়া হবে না।’
গত শুক্রবার রাত থেকে টার্মিনাল ২টি থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে ঢাকাসহ সারাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থায়।
‘দিনের বেলা বাড়ি থেকে বের হলে আগুনে পুড়ে যাওয়ার অনুভূতি হয়। আর বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার কারণে রাতে বাড়িতে থাকাও সমান কষ্টকর। মনে হয় সেদ্ধ হয়ে যাচ্ছি।’