দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, টিউলিপ যতই বলুন তিনি ব্রিটিশ নাগরিক, আমাদের কাগজপত্র অনুযায়ী তিনি বাংলাদেশি নাগরিক।
তাদের বিরুদ্ধে অন্তত ১২টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচারের অভিযোগ উঠেছে।
এর আগে মে মাসে ব্রিটিশ লেবার পার্টির আইনপ্রণেতা টিউলিপকে তলব করেছিল দুদক।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান বলছে, টিউলিপ প্রধান উপদেষ্টার কাছে লেখা এক চিঠিতে লন্ডন সফরকালে চলমান বিতর্ক নিয়ে আলোচনার সুযোগ চেয়েছেন।
আতিক মোর্শেদ ও তার স্ত্রী জাকিয়া সুলতানা জুঁইকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে দুদক।
এনসিপি থেকে সাময়িক বহিষ্কৃত গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধেও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
হলফনামায় তিনি ২১ দশমিক ৯১ একর জমি বা ৩১ লাখ টাকার বেশি সম্পদের তথ্য গোপন করেছিলেন বলে জানিয়েছে দুদক।
দুদক কার্যালয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে
আদালত আগামী ২৫ মে আদেশের জন্য তারিখ নির্ধারণ করেছেন।
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে সংস্থাটি।
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চক্রের অন্যতম সদস্য হিসেবে রমরমা ব্যবসার অভিযোগে এ অনুসন্ধান শুরু করা হয়েছে।
দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্ত করবে দুদক।
মামলায় সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেনসহ সাত জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত বছরের ৩০ মে গুলশান আনোয়ার ঢাকায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেন।
অবৈধ সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকার বেশ কয়েকটি ফ্ল্যাট, বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রাখা বিপুল পরিমাণ অর্থ
সরকারি নথিতে সম্পত্তির দাম কম দেখিয়েছেন এনবিআর কর্মকর্তা ফয়সাল
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ও ধানমন্ডি, বরিশালের মুলাদী এবং নরসিংদীর রায়পুরায় এসব স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।
অভিযানের সময় সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক বা ব্যবস্থাপক কাউকে পাওয়া যায়নি খামারে।
মামলায় সাহানাকে প্রধান আসামি এবং মোবারককে দ্বিতীয় আসামি করা হয়েছে।