বান্দরবানের দুর্গম থানচি উপজেলায় সাঙ্গু নদীর পাড়ের পাহাড় ধসে নদীর গতিপথে বাধা তৈরি হয়েছে। এতে নদীতে স্বাভাবিক নৌ-চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এসব দুর্গম এলাকার ১৩টি গ্রামের শিশু-বৃদ্ধসহ পাঁচ শতাধিক মানুষেরা খাবারের জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করে চলেছেন গত আড়াই মাস ধরে।
ঝিরির মাঝামাঝি পৌঁছালে প্রবল স্রোতে পাথরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে নৌকাটি ডুবে যায়...
রাত ৮টা পর্যন্ত তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
'কেএনএফের কর্মকাণ্ডের কারণে বমদের সবাইকে দোষারোপ করা যাবে না; কেএনএফ মানেই বম নয়, বম মানেই কেএনএফ নয়।'
বান্দরবানের রুমা উপজেলার দুর্গম সীমান্ত এলাকা বাকলাই পাড়া থেকে দুজনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা।
গুলি লাগা ট্রাকটি ইট পরিবহনের কাজে নিয়োজিত ছিল বলে জানা গেছে।
রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ৬২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
তবে বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি-এই চার উপজেলার বিভিন্ন পর্যটন স্পটে পর্যটকদের যাতায়াতে বা ভ্রমণে বাধা থাকছে না।
সশস্ত্র দলটির সঙ্গে কয়েকজন নারী ছিলেন জানিয়ে এক ব্যবসায়ী বলেন, ডাকাতির সময় আমরা ব্যাংকের ভেতরে ছিলাম। প্রায় ১৫ জন সন্ত্রাসী ব্যাংকে ঢুকে সবাইকে হাত ওপরে তুলতে বলে কয়েক জনের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে রাখে।
স্থানীয়রা জানান, পাহাড় ধসে বান্দরবান-থানচি-রুমা সড়কের মিলনছড়ি এলাকা থেকে শুরু করে চিম্বুক নীলগিরি পোড়া বাংলা এলাকা এবং বান্দরবান-রুমা ও থানচি সড়কের বিভিন্ন এলাকার পাহাড় ধসে সড়ক ভেঙে যায়।
তবে রোয়াংছড়িতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে।
এর আগে গত ২২ মার্চ বলিপাড়া ইউনিয়নের বলিবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৫৩টি দোকান ও ভাসমান কাঁচাবাজারসহ মোট ৫৭টি দোকান পুড়ে যায়।
তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানানো সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
অন্যান্য উপজেলায় পর্যটকরা আগের মতো ভ্রমণ করতে পারবেন
অভিযান এখনও শেষ হয়নি
বান্দরবানের থানচি উপজেলার রেমাক্রি সেতু এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী র্যাবের সঙ্গে সন্দেহভাজন জঙ্গিদের গোলাগুলি হওয়ার সংবাদ পাওয়া গেছে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার তিন্দু ইউনিয়নের পদ্মমুখ নামের এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
বান্দরবানের দুর্গম থানচি ও রোয়াংছড়ি থেকে পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বুধবার তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।