‘আজকে ঢাকার তাপমাত্রা ৩৭ দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।’
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ জানান, শৈত্যপ্রবাহ না এলেও ঘন কুয়াশার জন্য সারাদেশে তাপমাত্রা কমেছে। কুয়াশার কারণে দিনের বেলা শীত আরও বাড়তে পারে।
কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস।
‘তাপমাত্রার এই ধারা আরও কয়েকদিন থাকার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া কর্মকর্তা
যেহেতু আবহাওয়া বা তাপমাত্রা—কোনোটিই আমাদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নেই, তাই কিছু বিষয় মানার মাধ্যমে নিজেদের নিরাপদে রাখা সম্ভব।
‘রাজধানীর তাপ শুষে নিতে গাছপালা ও জলাশয় বেশি থাকা দরকার। তা না হলে তাপ বাড়তেই থাকবে।’
‘আগামী দুই দিন একই অবস্থা অব্যাহত থাকতে পারে।’
‘তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ সর্বোচ্চ ছয় দিন স্থায়ী হয়।’
দেশের বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়া অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
দেশে আরও ৪ থেকে ৫ দিন শীতের অনুভূতি থাকবে। দেশের তাপমাত্রা আগামীকাল বৃহস্পতিবার ২ থেকে ৩ ডিগ্রি কমতে পারে। এ সময় কুয়াশা দেখা যেতে পারে।
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গত ২৪ ঘণ্টায় তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় তা ছিল ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সে হিসাবে ২৪ ঘণ্টায় বেড়েছে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার শ্রীমঙ্গলের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দেশের দুটি বিভাগ ও ১১টি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। পূর্বাভাস বলছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে এবং অনেক জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে চলে আসতে পারে।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় রোদের দেখা মিলেছে। ফলে, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ বৃহস্পতিবার যশোরে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আরও ২-১ দিন সারা দেশে এমন তীব্র ঠান্ডা থাকবে। তারপর তাপমাত্রা...
অত্যধিক তাপমাত্রা থেকে গরমে ঢাকা প্রতি বছর ৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের জিডিপি হারাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে গতকাল শনিবার প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে।
আষাঢ় মাসে গরমের এত তীব্রতা এর আগে কখনো অনুভব করেননি মাঠের কৃষি শ্রমিকরা। গরমের কারণে টানা এক ঘণ্টাও ক্ষেত্রে কাজ করতে পারছেন না তারা। কিছু সময় পরপর গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতে হচ্ছে। এ কারণে আয়ও কমেছে...