পশ্চিমা বিশ্লেষকদের মতে, তাইওয়ানের ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ প্রায় সারাক্ষণই বেইজিং এর আগ্রাসনের হুমকিতে থাকেন। চীন, গণতান্ত্রিক দ্বীপ তাইওয়ানকে নিজ ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে।
‘তাইওয়ানের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ও বাইরের শক্তি যে উসকানি দিচ্ছে এর বিরুদ্ধে এটি চরম সতর্কতা। ভৌগলিক অখণ্ডতা ও জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ।’
প্রেসিডেন্ট সাই মধ্য আমেরিকার গুয়াতেমালা ও বেলিজ সফরের যাত্রাপথে যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রা বিরতি নিয়েছেন। সফর শেষে ফিরতি পথে তিনি মার্কিন হাউজ স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থির সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন।
তাইওয়ান দ্বীপের কাছাকাছি অঞ্চলে ১ মাসেরও কম সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের মতো চীন সামরিক মহড়া পরিচালনা করায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে তাইপে।
তাইওয়ানের আকাশ প্রতিরক্ষা অঞ্চলে ১৮টি পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম এইচ-৬ বোমারু বিমান পাঠিয়েছে চীন, যেটি এক নতুন রেকর্ড।
হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির বহুল আলোচিত তাইপে সফরের পর তাইওয়ান প্রণালীর আন্তর্জাতিক জলসীমা দিয়ে প্রথমবারের মতো যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।