বিশ্লেষকরাও বলছেন, এই বিল পাসের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ও নিজের নির্ধারণ করা লক্ষ্যপূরণে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন ট্রাম্প।
এই বিলে মার্কিন কংগ্রেসের চূড়ান্ত অনুমোদন পেতে হিমশিম খাচ্ছেন ট্রাম্প। শুধু প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্র্যাটিক পার্টিই নয়—রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারাও বিলটির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন।
কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ফোন কলে দুই নেতার আলোচনা ছিল আন্তরিক, বন্ধুত্বপূর্ণ ও গঠনমূলক, যা দুই দেশের মধ্যকার চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রতিফলন।
এ বছরের ২০ জানুয়ারি ট্রাম্প শপথ নেওয়ার একদিন আগে মার্কিন ফেডারেল আইন অনুযায়ী টিকটক নিষিদ্ধ হওয়ার কথা ছিল।
ট্রাম্পের এই যুদ্ধবিরতির পূর্বাভাস এমন এক সময়ে এলো, যখন গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে হত্যার ঘটনা ক্রমশ বাড়ছে এবং আন্তর্জাতিকভাবে ইসরায়েল ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ছে।
শুরু থেকেই জিএইচএফের সঙ্গে বিতর্ক জড়িয়ে আছে। নতুন করে ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই জিএইচএফ'র বিতরণকেন্দ্রে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং প্রায় সার্বক্ষণিকভাবে এগুলোতে পরিবর্তন আসছে।
সম্মেলন শেষে ন্যাটো পাঁচ দফার বিবৃতি প্রকাশ করে। সেখানে আগের চেয়ে প্রতিরক্ষা খাতে বেশি খরচ করার পক্ষে যুক্তি দেওয়া হয়েছে।
শুরু থেকেই জিএইচএফের সঙ্গে বিতর্ক জড়িয়ে আছে। নতুন করে ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই জিএইচএফ'র বিতরণকেন্দ্রে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং প্রায় সার্বক্ষণিকভাবে এগুলোতে পরিবর্তন আসছে।
সম্মেলন শেষে ন্যাটো পাঁচ দফার বিবৃতি প্রকাশ করে। সেখানে আগের চেয়ে প্রতিরক্ষা খাতে বেশি খরচ করার পক্ষে যুক্তি দেওয়া হয়েছে।
গত রোববার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ফোরদো, ইস্পাহান ও নাতাঞ্জের পরমাণু পরিশোধন স্থাপনায় হামলা চালায়।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক সরকারি বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
এর আগে সিএনএন জানায়, ইসরায়েল ও ইরান শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি সামাজিক মাধ্যম এক্সের পোস্টে হুশিয়ার করে বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে আগ্রাসন শুরু করে 'বড় ভুল' করেছে ইসরায়েল।
যদিও ক্ষতির পরিমাণ এখনও স্পষ্ট নয়।
পেন্টাগনে সাংবাদিকদের বলেন হেগসেথ, ‘ইরানের শাসক পরিবর্তন এই অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল না।’
গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে উপস্থাপন করা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এমন এক নাটকীয় পদক্ষেপ নিয়েছেন, যা ইরান ও ইসরায়েলের উত্তেজনাপূর্ণ সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে...