এ তালিকায় আছে ঢাকার বেশ কিছু সুপরিচিত সরকারি স্কুল ও কলেজের নাম।
নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে ওই এলাকায় অভিযান চালায় ডিএসসিসির ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো ভবনে বসবাস বা ব্যবহারের আগে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থেকে ব্যবহার বা বসবাস সনদ নিতে হবে।
ঢাকার ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে আগামী ৪ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এসব ইউপি ভবনে অন্তত পাঁচ লাখ মানুষ নিয়মিত সেবা নিতে যান।
উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলে দ্য ডেইলি স্টার জানতে পেরেছে, রাজউকের পক্ষ থেকে পুনর্বাসনের কোনো বিকল্প না দেওয়ার কারণেই এ বিষয়ে কোনো অগ্রগতি নেই।