সেপ্টেম্বরের শুরুতেও বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো কাছে বিপিসির বকেয়ার পরিমাণ ছিল ৩৪৬ মিলিয়ন ডলার।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বাজেট সহায়তা হিসেবে বিশ্বব্যাংকের কাছে এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার চেয়েছেন উপদেষ্টা।
‘আমাদের দেশে যথেষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র আছে। সংকটটা জ্বালানির। কয়লা যে আমদানি করব, আমাদের তো সেই ডলার নেই।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, জ্বালানি আমদানি করতে যে পরিমাণ টাকা খরচ করতে হয়, ভোক্তার কাছ থেকে সেটাই আদায় করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্রমবর্ধমান জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় কাতারের কাছ থেকে আরও বেশি জ্বালানি, বিশেষ করে বার্ষিক আরও এক মিলিয়ন মেট্রিক টন (এমটিএ) তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) চেয়েছেন।