জাতিসংঘ সনদে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে: সকল সদস্য রাষ্ট্র তাদের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে এমন কোনো হুমকি বা বলপ্রয়োগ থেকে বিরত থাকবে, যা অন্য কোনো রাষ্ট্রের আঞ্চলিক অখণ্ডতা বা রাজনৈতিক...
বিবৃতির একটি কপি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে জমা দিয়েছে ওআইসির পর্যবেক্ষক কার্যালয়। এটি জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক নথি হিসেবে প্রকাশিত হবে।
সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কূটনীতিকরা। এই ভোটের সিদ্ধান্তে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বিষয়ে বৈশ্বিক জনমতের প্রতিফলন...
নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১৪ সদস্য রাষ্ট্র যুদ্ধবিরতির পক্ষে ভোট দেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র সংস্থাটির স্থায়ী সদস্য হওয়াতে তাদের একটি বিপক্ষ ভোটেই প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়।
গুতেরেস বলেন, ‘গতকাল গাজায় ত্রাণ সংগ্রহ করতে আসা ফিলিস্তিনিদের হতাহতের খবর শুনে আমি স্তম্ভিত হয়েছি।'
জরুরি সহায়তা প্রবেশ করতে দেওয়ার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোও ইসরায়েলকে চাপ দেওয়া শুরু করেছে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আয় বণ্টনে ক্রমাগত বৈষম্যও তুলে ধরা হয়েছে। জনসংখ্যার সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশের কাছে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক চার শতাংশ রয়েছে, যেখানে সবচেয়ে ধনী ১০ শতাংশ জাতীয়...
অনুমতি না পেলে, এক্ষেত্রে জাতিসংঘের সরাসরি ভূমিকা সীমিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
জাতিসংঘের মহাসচিব যেকোনো উত্তেজনা প্রশমন প্রচেষ্টার সমর্থনে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাবও দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার সকালে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র এ কথা জানান।
এটি বাংলাদেশে গুতেরেসের দ্বিতীয় সফর।
আমরা আশা করছি জাতিসংঘ প্রধানের সফরে ইতিবাচক ফল আসবে
এ বিষয়ে গতকাল বুধবার শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ‘তারা (রোহিঙ্গা) এখন যা পাচ্ছে, সেটাই যথেষ্ট নয়। নতুন করে বরাদ্দ কমে যাওয়ার পরিণাম কী হবে তা...
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রচেষ্টাগুলোকেও সবার সমর্থন করা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস আগামী ১৩ থেকে ১৬ মার্চ বাংলাদেশ সফর করবেন।
এসব নিয়েই আজকের স্টার এক্সপ্লেইনস উইথ তানিম আহমেদ।
জাতিসংঘের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ঘটনার বিচার না হলে দেশের সামাজিক কাঠামো, গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও ভবিষ্যৎ সংহতির জন্য বড় ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।
নারীদের আন্দোলনে অংশগ্রহণে নিরুৎসাহিত করতে তাদের ওপর যৌন নিপীড়ন করা হয় ও অপদস্থ করার চেষ্টা করা হয়।