ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে তেল, ডাল ও খাদ্য অধিদপ্তরের সরবরাহ করা চাল বিক্রয়ের ব্যবস্থা নিয়েছে টিসিবি।
চালের দাম বৃদ্ধির জন্য খুচরা বিক্রেতারা দায়ী করছেন পাইকারদের; আর পাইকাররা দাবি করছেন, মিল পর্যায়ে দাম বেড়েছে।
গবেষকরা বলেন, চাল অতিরিক্ত পলিশ করলে এতে থাকা আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘বি’র মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান কমে যায়।
‘উৎপাদিত চালগুলোকে চকচক করার জন্য ৫ বার পলিশ করা হয়। এতে করে ৪ থেকে ৫ শতাংশ চাল ওজনে কমে যায়।’
এক কেজি চাল উৎপাদনে খরচ হয় ৫৬ টাকা ৮৮ পয়সা।
‘পলিশ করার কারণে প্রায় ১২ লাখ টন চাল অপচয় হচ্ছে।’
‘ইতোমধ্যে চালকল, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে চালের দাম ও উৎপাদন খরচ নির্ধারণের রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। খাদ্য, কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শিগগিরই বৈঠক শেষে এ বিষয়ে ঘোষণা দেয়া হবে।’
এই চালে প্রচলিত চালের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি প্রোটিন এবং ৭ শতাংশ বেশি চর্বি থাকে।
চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে
বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার কালিতলা এলাকার এক যুবলীগ নেতার গুদাম থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জব্দ করা ১ হাজার ১৩০ বস্তা চালের মধ্যে ১ হাজার ১২৪ বস্তা চাল উধাও হয়ে গেছে।
আমন ধানের চাল ডিসেম্বরের শুরুতেই বাজারে এলেও প্রতি কেজিতে দাম বেড়েছে ২ থেকে ৩ টাকা। অন্যদিকে কয়েক দিনের ব্যবধানে চিনিগুঁড়া চালের দাম কেজিতে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম লাগামহীনভাবে বেড়ে যাওয়ায় খুদের (ভাঙা চাল) চাহিদা বেড়েছে। চালের দাম বেশি হওয়ায় নিম্ন আয়ের অনেকেই এখন খুদ কিনছেন।
খোলা বাজারে বিক্রির (ওএমএস) জন্য পণ্য নিয়ে আসা ট্রাকের পেছনে অপেক্ষমাণ মানুষের সারি কেবল দীর্ঘই হচ্ছে। তবে, সরকারের এই উদ্যোগ চলতি অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৯ শতাংশ কমেছে।
জনগণকে চকচকে চাল বর্জন করে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন চাল খাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
খুলনায় ওএমএসের ১৪ হাজার কেজি চাল জব্দসহ ২ জনকে আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
খাদ্য উৎপাদনে সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চালের সহজলভ্যতা নিশ্চিত হয়েছিল। কিন্তু ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি, অনিশ্চিত আবহাওয়া এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে খাদ্যশস্যের...
সরকারের কাছে পর্যাপ্ত চালের মজুত থাকায় দেশে এখনই দুর্ভিক্ষের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, প্রতি ১০০ মেট্রিকটন চাল পলিশ করলে ৫ মেট্রিকটন অপচয় হয়। এভাবে বছরে প্রায় ২০-২২ লাখ টন চাল অপচয় হয়।
শুধুমাত্র ৩ বেলা ভাত খেয়ে বেঁচে থাকাই কি কৃষকের খাদ্য নিরাপত্তা? বছরের পর বছর ধান চাষ করেও কৃষক কোনো লাভ করতে পারছে না। গত ৫ বছরে ধান চাষের খরচ বেড়েছে দ্বিগুণ, কিন্তু সেই তুলনায় ধানের ফলন ও উৎপাদন...