গত ২ মার্চ সম্পাদিত আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-৮) ভারত থেকে মোট পাঁচ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এরমধ্যে ১০টি অটো ও ৫২টি হাসকিং মিল।
ইতোমধ্যে চুক্তি মোতাবেক তিন লাখ ১৭ হাজার ৬১৯ মেট্রিক টন চাল দেশে পৌঁছেছে।
আজ খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চালের নমুনা পরীক্ষা শেষে আজই খালাস কার্যক্রম শুরু হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
‘ব্যবসায়ীরা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সুগন্ধি চাল ভারতে পাচার হওয়ার কথা জানিয়েছেন।’
জনপ্রতি ৫ কেজি করে চাল কিনতে পারবে।
ব্রির তথ্য বলছে, দেশে বর্তমানে ৩৩ ধরনের সুগন্ধি ধানের চাষ হচ্ছে।
নতুন কেন্দ্রগুলো উপজেলা সদরের বাইরে থাকবে...
ভারত বেশিরভাগ জাতের চাল রপ্তানি বন্ধ করার কথা ভাবছে বলে ব্লুমবার্গ নিউজ জানিয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন খাদ্য অধিদপ্তরকে জি টু জি ভিত্তিতে ও আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে চাল ও গম আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
বিশ্বের চাল রপ্তানির ৪০ শতাংশেরও বেশি ভারত থেকে আসে। ২০২২ সালে দেশটি ৫৬ মিলিয়ন টন চাল রপ্তানি করেছে।
তবে মাথাপিছু মাছ, মাংস, সবজি ও দুগ্ধজাত খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ বেড়েছে।
গত ২১ মার্চ সাধারণ মানুষের কাছে চাল বিক্রি করা হয়নি। চাল কিনে রেখেছেন কাউন্সিলর বাবু। ২ টন চালের দাম কাউন্সিলর নিজেই পরিশোধ করেছেন।
প্রায় ৩ মাসের বেশি সময় ধরে চলা এ সংগ্রহ অভিযানে সারাদেশে প্রায় ৮০ শতাংশ চাল কেনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও পাবনায় মাত্র ২৮ শতাংশ চাল সংগ্রহ করতে পেরেছে খাদ্য বিভাগ।
ওএমএসের পণ্যের সরবরাহের চেয়ে চাহিদা দ্বিগুণ, বলছেন বিক্রেতারা
৮ থেকে ১০ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ৫ কেজি চাল ও ৪ থেকে ৫ কেজি আটা পাওয়া যায়
আবারও বেড়েছে মুরগি ও ডিমের দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বেড়ে হয়েছে ১৯০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি ২৯০ টাকা। ডিমের (লাল) ডজন বেড়ে হয়েছে ১৩০ টাকা।
ভারত ও সিঙ্গাপুর থেকে প্রায় ৪২৪ কোটি টাকা ব্যায়ে ১ লাখ টন চাল কেনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।