ভারত থেকে ১৫ হাজার টন ও মায়ানমার থেকে ২২ হাজার টন চাল নিয়ে দুটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে প্রতি কেজি চিকন চাল ৭০ থেকে ৮৪ টাকায়, মোটা চাল ৫৪-৫৮ টাকায় এবং মাঝারি চাল ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ঢাকার পুরানা পল্টনের মেসার্স মজুমদার অ্যাগ্রোটেক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এ চাল আমদানি করেছে। প্রতি টন চালের মূল্য ৪৯০ ডলার।
দেশের চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে এই সমঝোতা স্মারক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
‘শুল্ক প্রত্যাহারের মাধ্যমে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির জন্য ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করছি আমরা।’
প্রতিষ্ঠানটির আরও ১০০ টন চাল বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায়।
শুধু ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর রাখা হয়েছে।
তারা মনে করেন, শুল্ক কমানো হলেও এই মুহূর্তে দেশে চালের দামে প্রভাব পড়বে না।
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বৈশ্বিক সংকটের মধ্যে এ বছর চাল আমদানি করতে হয়নি। এ বছর শেষ নাগাদ পর্যন্ত আর চাল আমদানি করতে হবে না।
শুধু ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর রাখা হয়েছে।
তারা মনে করেন, শুল্ক কমানো হলেও এই মুহূর্তে দেশে চালের দামে প্রভাব পড়বে না।
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বৈশ্বিক সংকটের মধ্যে এ বছর চাল আমদানি করতে হয়নি। এ বছর শেষ নাগাদ পর্যন্ত আর চাল আমদানি করতে হবে না।
মূলত চালের আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকরা বাড়তি কর পরিশোধ এড়াতে এই চালান স্থগিত করেছেন।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, গত ২৩ জুলাই সরকারি গুদামে চাল ও গমের মজুদ ছিল ১৯ লাখ ৫৩ হাজার মেট্রিক টন। এটি ২০২২ সালের জানুয়ারির পর সর্বোচ্চ।
ভারত থেকে প্লাস্টিকের বস্তায় চাল আসতে থাকায় দেশের মিলমালিকরাও ধীরে ধীরে প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহার শুরু করেন।
খাদ্য উৎপাদনে সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চালের সহজলভ্যতা নিশ্চিত হয়েছিল। কিন্তু ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি, অনিশ্চিত আবহাওয়া এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে খাদ্যশস্যের...
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মতে, চাল রপ্তানিতে ভারতের ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ফলে বাংলাদেশে দাম প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
মিয়ানমার থেকে ২ লাখ টন আতপ চাল আমদানি করতে যাচ্ছে সরকার।
চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকার আমদানি অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।